লবঙ্গের বিশেষ ১০ টি উপকারিতা । লবঙ্গ তেলের উপকারিতা ।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যে সকল মসলার ব্যবহার আমরা সচরাচর করে থাকি তার মধ্যে লবঙ্গ অন্যতম। লবঙ্গ খাবারের স্বাদ ও গন্ধ বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। শুধু মসলা হিসেবে না লবঙ্গ ঔষধি উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হয়। লবঙ্গ বা লং চিরসবুজ লবঙ্গ গাছের ফুলের কুঁড়ি। লবঙ্গ ফুলের কুঁড়ি শুকিয়ে আসলে লবঙ্গ হয়। ইংরেজিতে লবঙ্গ কে (clove) বলে। এর বৈজ্ঞানিক নাম (syzygium aromaticum)। লবঙ্গের যে একটি মিষ্টি সুগন্ধ রয়েছে তার কারণ হলো ইউজেনল নমক একটি যৌগ।লবঙ্গ শুধু মসলা নয়, এর রয়েছে বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা। লবঙ্গের বিশেষ ১০ টি উপকারিতা সম্পর্কে জানতে হলে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।


সর্দি, কাশি, বিভিন্ন ধরনের ব্যাথা, দাঁতের মাড়ির সমস্যা ও মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে লবঙ্গ কাজ করে। লবঙ্গ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। লবঙ্গে থাকা বিভিন্ন পুষ্টিগুণ আমাদের শরীরের বিভিন্ন উপকার সাধন করে। আজ এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে লবঙ্গের বিভিন্ন পুষ্টিগুণ ও লবঙ্গের বিশেষ ১০ টি উপকারিতা এবং লবঙ্গ তেলের উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করব।

লবঙ্গের পুষ্টিগুণ সমূহ:

লবঙ্গে রয়েছে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, সুগার, ক্যালরি, ফাইবারের মতো আরো বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান। লবঙ্গে প্রচুর পরিমাণে খনিজ উপাদান রয়েছে তার মধ্যে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, ফসফরাস, সোডিয়াম এবং জিংক অন্যতম। এছাড়াও লবঙ্গে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, ভিটামিন কে। লবঙ্গে প্রচুর পরিমাণে পলিফেনলস রয়েছে। আমাদের শরীরের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এর ঘাটতি পূরণে পলিফেনলস এর ভূমিকা অপরিসীম।

লবঙ্গের বিশেষ ১০ টি উপকারিতা:

লবঙ্গ খাওয়ার অনেকগুলো উপকারিতা রয়েছে। লবঙ্গের বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকমের উপকার করে থাকে। লবঙ্গের বিশেষ ১০ টি উপকারিতা সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলোঃ
  • হজম শক্তি বাড়ায়
লবঙ্গ পেট ফাঁপা, বদহজম, পেটের গোলযোগের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। লবঙ্গ তে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। এছাড়া লবঙ্গ তো রয়েছে এনজাইম যা অন্ত তন্ত্রের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্ত পরে।
  • সাইনাসের সমস্যা সমাধান
সাইনাসের সমস্যার জন্য যাদের সব সময় মাথা ব্যথা এবং মাথা ধরে থাকার মত সমস্যা হয় তাদের জন্য লবঙ্গ ওষুধ হিসেবে কাজ করে। লবঙ্গে বিদ্যমান ইউজেনল উপাদানটি মাথা ব্যথা সহ অতিরিক্ত ক্লান্তি ভাব দূর করে থাকে। লবঙ্গের তেল সাইনাসের মাথা ব্যথায় খুব কাজ করে। প্রতিদিন ২টি করে লবঙ্গ খেলে মাথাব্যথা দূর হয়ে যায়। অথবা নিয়মিত লবঙ্গ চাও পান করা যেতে পারে।
  • দাঁতের সমস্যার সমাধান করে
দাঁতের ব্যথা এবং মাড়ির ক্ষয় রোধে লবঙ্গের কোন তুলনা নেই। দাঁতের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে থাকে এই লবঙ্গ। লবঙ্গতে বিদ্যমান ইউজেনল অ্যান্টিসেপটিক এবং দাঁতের ব্যথা উপশমের খুব কার্যকরী। দাঁতের ব্যথা, মাড়ি ফোলা, ক্ষত সরানো এবং জীবাণুনাশক হিসেবে লবঙ্গের কোন জুড়ি নেই।
  • হাড় ভালো রাখতে সাহায্য করে
লবঙ্গ বিদ্যমান ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন কে ইত্যাদি উপাদান হাড়কে শক্তিশালী এবং হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত লবঙ্গ খেলে হাড়ে বিভিন্ন খনিজ উপাদানের মাত্রা ঠিক রাখে এবং হাড় ফেঁপে যাওয়ার সমস্যা সমাধান হয়। বিশেষ করে যাদের বয়স ৪০ এর উপরে তাদের হার্ক হয়ে যাওয়া বা হারের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। সেক্ষেত্রে প্রতিদিন নিয়মিত দুইটি করে লবঙ্গ চুষে খাওয়ার অভ্যাস করুন।
  • খাবারের রুচি বাড়ায়
অনেকের খাবারের রুচি কম। অথবা বিভিন্ন রোগবালাই যেমন জ্বর, পেটের সমস্যা, বমি বমি ভাব এর কারণে ক্ষুধা মন্দা বা খাওয়ার অরুচি দেখা দেয়। তাদের মুখের রুচি বাড়াতে লবঙ্গ খুব ভালো কাজ দেয়। সকালে খালি পেটে অথবা দুপুরে খাবার পর লবঙ্গ চূর্ণ খেলে খাবারের রুচি বাড়বে।
  • ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধ
নিয়মিত লবঙ্গ খেলে ক্যান্সারের ক্ষতিকর টিস্যু বৃদ্ধিতে ব্যাহত ঘটায়। বিশেষ করে বেস্ট ও জরায়ু ক্যান্সারে লবঙ্গ ভালো কাজ করে। গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত লবঙ্গ দিয়ে তৈরি চা খেলে শরীরে অ্যান্টি ক্যান্সার প্রপাটিজের পরিমাণ এত পরিমাণে বেড়ে যায় যে ক্যান্সারের কোষ জন্ম নেওয়ার আশঙ্কায় কমে যায়। এমনকি শরীরে কোন টিউমার হওয়ার আশঙ্কাও কমে যায় এই লবঙ্গ খেলে।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে
লবঙ্গে থাকা নাইজেরিসিন উপাদান রক্ত থেকে শর্করা শরীরের বিভিন্ন কোষে পৌঁছে দেয় এবং ইনসুলিন উৎপাদনের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। এবং ইনসুলিন নিঃসৃত হওয়ার পরিমাণকে বাড়িয়ে দেয়। ডায়াবেটিস রোগীদের সুগারের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে এই লবঙ্গ। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য লবঙ্গ একটি উত্তম উপাদান। সকাল এবং বিকাল দুইটা লবঙ্গ চুষে খেলে ডায়াবেটিস সহ নানা রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
  • শ্বাসযন্ত্রের জন্য উপকারী
বিভিন্ন ধরনের শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা, সর্দি, কাশি, বুকে ব্যথা ইত্যাদি উপশমে লবঙ্গের কোন জুড়ি নেই। লবঙ্গের বিদ্যমান এন্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ যা শ্বাসযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে বেশ উপকারী। যারা শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানিতে ভুগছেন তাদের জন্য লবঙ্গ রস বিশেষ কাজ করে। এছাড়া বেশ কয়েকটি লবঙ্গ পানিতে ফুটিয়ে সেই বাষ্প শ্বাসের মাধ্যমে গ্রহণ করলে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি রোগ থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
  • আলসার রোগ নিরাময়
আলসার সমস্যা এখন অনেকেরই রয়েছে। অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিক থেকে আলসার হয়ে থাকে। লবঙ্গ খেলে পাকস্থলীতে পাকস্থলীতে মিউকাস নামক উপাদানটি উৎপাদন হয়। এই মিউকাস পাকস্থলীর বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। আলসার নিরময়ে প্রতিদিন দুইটি করে লবঙ্গ নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস করুন।
  • মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়
লবঙ্গে বিদ্যমান ইউজেনল একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। যা মস্তিষ্কের কোষগুলোকে স্ট্রেস আর প্রদাহ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। নিউরোডিজেনারেটিভ বা স্নায়বিক সমস্যা সমাধানে ভূমিকা রাখে এই লবঙ্গ । সবদিক দিয়ে দেখতে গেলে আমাদের মস্তিষ্ককে সুস্থ ও কার্যকর রাখতে সাহায্য করে এই লবঙ্গ।

লবঙ্গ তেলের উপকারিতা:

লবঙ্গ খেলে যেমন শরীরের নানা রোগ নিরময় হয় তেমনি লবঙ্গ তেলে রয়েছে বিশেষ উপকারিতা। উপরে আমরা লবঙ্গের বিশেষ ১০ টি উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি এবার লবঙ্গ তেলের উপকারিতা সম্পর্কে নিচে দেওয়া হলঃ

  • লবঙ্গ তেল সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা উপশমের সাহায্য করে। লবঙ্গের তেল খেলে শ্বাসকষ্ট জনিত সকল সমস্যা থেকে সমাধান মিলে।
  • শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে লবঙ্গের তেল খাওয়া এবং শরীরে ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে করে বিভিন্ন সংক্রমণ রোগ ঘা-পচড়া থেকে শরীরকে রক্ষা করে।
  • লবঙ্গ তেলে পাওয়া যায় এন্টি স্ট্রেস উপাদান যা দুশ্চিন্তা কমিয়ে ব্রেনকে শান্ত রাখে। লবঙ্গ তেল শরীরে মালিশ করলে মন ভাল থাকে এবং মানসিক অবসাদ কমে যায়।
  • যাদের দাঁতের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা যেমন দাঁতে ব্যথা, মাড়ি ফোলা, দাঁত ক্ষয় হয়ে যাওয়ার সমস্যা ইত্যাদি তাদের জন্য লবঙ্গের তেল ব্যবহার করা জরুরী।
  • লবঙ্গ তেল নিয়মিত খেলে হাড় মজবুত হয়। যাদের হাড় ক্ষয় হওয়ার সমস্যা এবং জয়েন্টে ব্যথা সমস্যা রয়েছে তারা লবঙ্গের তেল ব্যবহার করুন উপকৃত হবেন।
  • নিয়মিত লবঙ্গ তেল খেলে শরীরে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি পায় না যার ফলে ডায়াবেটিসের মাত্রা ঠিক থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য লবঙ্গ তেলের ভূমিকা অপরিসীম।
  • যারা ধূমপানে আসক্ত কোনভাবে ধূমপান ত্যাগ করতে পারছেন না তার নিয়মিত লবঙ্গ তেল ব্যবহার করুন। লবঙ্গ তেল খাওয়ার ফলে ধূমপানের নেশা কমে যায়।
  • যাদের মুখে ব্রণের সমস্যা রয়েছে এবং ব্রণের দাগ রয়েছে তারা লবঙ্গ তেল ব্যবহার করুন। লবঙ্গ তেল ব্যবহারের ফলে মুখে ব্রণ এবং ব্রণের কালো দাগ দুটোই দূর হয়।
  • চুলের যত্নে লবঙ্গ তেল ব্যবহার করা যেতে পারে। লবঙ্গ তেল ব্যবহারের ফলে চুল পড়া কমে যায় এবং নতুন চুল গজিয়ে চুল সিল্কি ও উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।
  • শীতকালে ত্বক অত্যন্ত শুষ্ক হয়ে যায়। তাই ব্যবহার করুন লবঙ্গ তেল। এই তেল আপনার ত্বক মসৃণ ও কমল রাখতে সাহায্য করে।
  • আমাদের অনেকেরই মুখের দুর্গন্ধ সমস্যা রয়েছে। মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে লবঙ্গের ভূমিকা অপরিসীম। লবঙ্গ তেল মুখের মধ্যে নিয়ে ভালোভাবে মুখ পরিষ্কার করলে মুখের দুর্গন্ধ কমে যায়।
  • যাদের পেট ফাঁপা, বদহজম এবং পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য লবঙ্গ তেল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লবঙ্গ তেল নিয়মিত খাওয়ার ফলে পেটের সকল সমস্যার সমাধান হয়।

লবঙ্গ তেল বানানোর নিয়ম:

লবঙ্গ তেল তৈরির জন্য প্রয়োজন ১০০ গ্রাম লবঙ্গ, এক কাপ পরিমাণ ক্যারিয়ার তেল (অলিভ অয়েল /নারিকেল তেল) এবং একটি কাঁচের বোতল। প্রথমে ১০০ গ্রাম লবঙ্গ গুঁড়ো করে নিতে হবে। তারপর কাঁচের বোতলে এই গুঁড়ো লবঙ্গ রেখে তাতে ক্যারিয়ার অয়েল ঢেলে দিতে হবে। এরপর বোতলের মুখ ভালোভাবে লাগানোর পর এক সপ্তাহ থেকে ১০ দিন রেখে দিতে হবে।

খেয়াল রাখতে হবে যেন সূর্যের আলো সরাসরি বোতলে না পড়ে। কোন প্লাস্টিকের যার ব্যবহার করা উচিত না। সাত থেকে দশ দিন পর নরম সুতির পাতলা পরিষ্কার কাপড় দিয়ে তেলটি ছেঁকে দিতে হবে। এভাবে তৈরি করতে পারবেন মহা মূল্যবান এই লবঙ্গ তেল।

ত্বকের যত্নে লবঙ্গ তেলের ব্যবহার:

রাতে ঘুমানোর আগে কয়েক ফোঁটা লবঙ্গ তেল মুখে লাগিয়ে নিন। নিয়মিত যেই ক্রিম বা শিরাম ব্যবহার করেন তার সঙ্গে দুই ফোঁটা মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে বয়সের ছাপ ,চোখের নিচের বলি রেখা দূর হয় এবং ত্বক কোমল ও মসৃণ হয়। বিশেষ করে যাদের ত্বকে ব্রণ রয়েছে তারা এই লবঙ্গ তেল ব্রণের উপর লাগিয়ে রাখুন। তাছাড়া লবঙ্গ তেলের সাথে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে ব্রনের উপর লাগালে খুব ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। লবঙ্গ তেল ব্যবহারের ফলে ব্রণের কালো দাগও দূর হয়।
এবং মুখের সমস্ত ময়লা দূর করে যাতে করে ব্রণের সমস্যা দূর হয়। লবঙ্গ তেল চুলে ব্যবহারের ফলে চুল পড়া সমস্যা সমাধান হয় এবং নতুন চুল গজায়। চুলের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে এ লবঙ্গ তেল। শীতকালে ত্বকের যত্নে ব্যবহার করুন এই লবঙ্গের তেল। শুষ্ক ত্বক নরম ও কোমল করতে লবঙ্গ তেলের কোন জুড়ি নেই। আমরা অনেকেই জানিনা বিভিন্ন সাবান, তেল এবং টুথপেস্ট এ প্রধান উপাদান হিসেবে লবঙ্গের ব্যবহার করা হয়। দাঁতের ব্যথা উপশমে লবঙ্গ একমাত্র ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। লবঙ্গের এবং লবঙ্গ তেলের উপকারিতা কতটা ব্যাপক তা আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানার চেষ্টা করলাম।

লেখকের মন্তব্য:

মসলার তালিকায় লবঙ্গ অতি সুপরিচিত একটি মসলা। শুধু মসলা নয় লবঙ্গের রয়েছে বিশেষ কিছু ঔষধি গুন। আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী এই মশলাটি। লবঙ্গের স্বাদ ও মিষ্টি গন্ধের জন্য রান্নার যে সকল মসলা ব্যবহার করা হয় তার মধ্যে এটি অন্যতম। এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা লবঙ্গের বিশেষ ১০ টি উপকারিতা এবং লবঙ্গ তেলের এর উপকারিতা ও ব্যবহার সম্পর্কে জেনেছি। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url