সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা । সজনে পাতার পুষ্টিগুণ ।

সজনে পাতার গুড়া (মরিঙ্গা পাউডার) একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার। সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে  আমরা অনেকেই অবগত নয়। সজনে পাতার গুড়ায় রয়েছে বিভিন্ন ধরনের খনিজ, ভিটামিন এবং মিনারেল। আমরা অনেকেই সজনে শুধু সবজি হিসেবে চিনি। কিন্তু সজনে একটি ভেষজ উদ্ভিদ। সজনের পুষ্টি উপাদান অনেক বেশি হওয়ায় একে ভিটামিনের আধার বলা হয়। সজনের পুষ্টিগুণ এবং ঔষধি গুণের জন্য একে 'অত্যাশ্চর্য বৃক্ষ' ও 'পুষ্টির ডিনামাইট' বলে আখ্যায়িত করা হয়।
সজনে পাতা

তাহলে বুঝতেই পারছেন সজনে পাতায় ঠিক কতটা পুষ্টিগুণ রয়েছে। আজ আমরা সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে  জানবো। সজনে ডাটার চেয়ে এর পাতার পুষ্টিগুণ কয়েক গুণ বেশি। তাই সজনে এবং সজনে পাতাকে সুপার ফুড বলা হয়। সারা বিশ্বে সজনে পাতার গুড়ার চাহিদা ব্যাপক। আজ এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা জানবো সজনে পাতার পুষ্টিগুণ এবং সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত। 

সজনে পাতা গুড়া করার নিয়ম:

সজনে পাতা গুড়া করার নিয়ম হচ্ছে, প্রথমে গাছ থেকে সজনে পাতা সংগ্রহ করতে হবে। তারপর পাতাগুলো ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এরপর একটি ফাঁকা জায়গায় যেখানে রোদের তাপ প্রচুর পরিমাণে পড়ে সেই জায়গায় একটি জাল বা নেট টাঙিয়ে তার উপরে পাতাগুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে দিতে হবে।এরপর পাতাগুলো ভালোভাবে মচমচে করে শুকিয়ে নিয়ে তা গুড়া করতে হবে। এটি ব্লেন্ডারে অথবা শীলপাটায় ও গুড়া করা যায়।

আর যারা বাণিজ্যিকভাবে সজনে পাতার গুড়া করতে চান। এবং বাজারে বিক্রি করতে চান তাদের জন্য মেশিন এর সাহায্যে গুড়া করা যেতে পারে। তবে অতিরিক্ত রোদের তাপমাত্রায় সজনে পাতা শুকালে এর গুনাগুন কিছুটা কমে যেতে পারে বলে ধারনা করেন বিশেষজ্ঞরা। তাই হালকা রোদে অথবা ছায়ায় ধীরে ধীরে শুকানো যেতে পারে। সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা জানার পর আপনারা সবাই এভাবে সজনে পাতা গুড়া করে নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস করুন। 

সজনে পাতার পুষ্টিগুণ:

সজনে এর বৈজ্ঞানিক নাম মরিঙ্গা ওলেইফে।সজনে পাতায় প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান থাকে।সজনে পাতার পুষ্টিগুণ এবং ঔষধি গুনের জন্য একে 'মাল্টিভিটামিন বৃক্ষ বলা হয়'। সজনে পাতায় বিশেষ করে সকল ধরনের অ্যামাইনো এসিড এবং বিভিন্ন ধরনের খনিজ উপাদান থাকে। সজনে পাতায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম,জিংক, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, প্রোটিন এবং খনিজ উপাদান থাকে।

প্রতি ১০০ গ্রাম সজনে পাতায় কোন কোন পুষ্টি উপাদান কি পরিমানে থাকে তার একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলঃ
পুষ্টি উপাদান পরিমান
শর্করা ৮.২৮ গ্রাম
ফাইবার ২.০ গ্রাম
স্নেহ ১.৪০ গ্রাম
প্রোটিন ৯.৪০ গ্রাম
ক্যালসিয়াম ১৮৫ মিলিগ্রাম
লৌহ ৪.০০ মিলিগ্রাম
ম্যাগনেসিয়াম ১৪৭ মিলিগ্রাম
সোডিয়াম ১৯ মিলিগ্রাম
ভিটামিন এ ৩৭৮ মাইক্রোগ্রাম
ভিটামিন সি ৫১.৭ মিলিগ্রাম

সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার নিয়ম:

সজনে পাতার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আমরা অবগত হয়েছি। এবার সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানব।  সজনে পাতা বা মরিঙ্গা গুঁড়া বিভিন্ন উপায়ে খাওয়া যায়। যে যেভাবে এই সজনে পাতার গুড়া খেতে পছন্দ করে সে সেভাবেই সেটা খেতে পারে। নিচে সজনে পাতার গুড়া  খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ
  • শরবত বানিয়ে
সজনে পাতার গুড়া শরবত বানিয়ে খেলে এর গুনাগুন ভালো পাওয়া যায়। ফ্রেশ পানির সাথে এক চামচ সজনে পাতার গুড়া মিশিয়ে শরবত বানিয়ে খেতে পারেন। অথবা শরবতের টেস্ট আনার জন্য মধু ও লেবুর পানির সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।
  • স্যুপের সাথে মিশিয়ে
আমরা সবাই জানি স্যুপ একটি স্বাস্থ্যকর খাবার। কেননা স্যুপের সাথে বিভিন্ন ধরনের উপাদান মেশানো হয় যা আমাদের শরীরে নানান পুষ্টি যোগান দেয়। স্যুপের সাথে সজনে পাতার গুড়া বা মরিঙ্গা পাউডার মিশিয়ে খেলে প্রচুর পুষ্টি পাওয়া যায়। বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের স্যুপের সাথে মরিঙ্গা পাউডার মিক্সড করে খাবারের স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি পুষ্টি নিশ্চিত করে থাকে।
  • চায়ের সাথে মিশিয়ে
সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে সজনে পাতার গুড়া চায়ের সাথে মিশিয়ে খাওয়া। সজনে পাতার গুড়া যখন চায়ের সাথে মিশে যায় তখন এর সমস্ত পুষ্টিগুণ চায়ের পানির সঙ্গে মিশে যায়। যাতে করে এই পানীয় পান করলে আমরা সমস্ত পুষ্টিগুণ একসঙ্গে পেয়ে থাকি।
  • মসলা হিসেবে
সজনে পাতা রান্নায় মসলা হিসেবে ও ব্যবহার করা যায়। যেমন কোন সবজি বা ভাজিতে সজনে পাতার গুড়া এক চামচ মিশিয়ে দিলে আপনি তার পুষ্টিগুণ পাবেন এবং খাবারের টেস্ট আসবে। এভাবেও সজনে পাতার গুড়া খাওয়া যায়।
  • ভাতের সাথে মিশিয়ে
বাঙালিরা ভাতের সাথে বিভিন্ন ধরনের চাটনি বা ভর্তা খেতে পছন্দ করেন।। সাজনা পাতার গুড়া মরিচ, পেয়াজ, সরিষার তেল দিয়ে মাখিয়ে ভর্তার মত করে খেতে বেশ মজাদার। এভাবে অনেকে সজনে পাতার গুড়া খেয়ে থাকেন।
  • বড়ি বানিয়ে
নিম পাতা বেটে শুকিয়ে যেমন বড়ি করে খাওয়ার প্রচলন আছে। তেমনি সজনে পাতা বেটে ছোট ছোট বড়ি করে শুকিয়ে খেলে এর উপকারিতা পাওয়া যায়। যারা অন্য কোন উপায়ে সজনে পাতার গুড়া খেতে পছন্দ করে না। তারা এই বড়ি খুব সহজে ঔষধের মত পানি দিয়ে গিলে খেতে পারবে।
  • সালাদের সাথে মিশিয়ে
আমরা সবাই সালাদ খেতে পছন্দ করি। সালাদের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে অথবা আলাদা টেস্ট আনতে মরিঙ্গা পাউডার বা সজনে পাতার গুড়া ব্যবহার করা যেতে পারে। সালাদের সঙ্গে মরিঙ্গা পাউডার মিস্ট হয়ে গেলে এর পুষ্টিগুণ অনেক বেড়ে যায়। তাই আমরা সালাদের সঙ্গে সজনে পাতার গুড়া মেশিয়ে খেতে পারি।

সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা:

আমরা সবাই জানি সজনে পাতার গুড়া সুপার ফুড। এতে সকল ধরনের পুষ্টিগুণ রয়েছে। সজনে পাতার পুষ্টিগুণ ব্যাপক হওয়ার কারণে এর উপকারিতা ও ব্যাপক।  সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা নিচে আলোচনা করা হলঃ
সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা

  • সজনে পাতা আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
  • সজনে পাতার গুড়ায় প্রচুর পরিমাণে আঁশ থাকে যা আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে
  • এসিডিটি, প্রদাহ, গ্যাস বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সজনে পাতার গুড়ার ভূমিকা অপরিসীম।
  • সজনে পাতার গুড়া বা মরিঙ্গা পাউডার খুব সহজেই শরীরে রক্তের শর্করা প্রাকৃতিক ভাবে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। যার ফলে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা কমে যায়।
  • সজনে পাতার গুড়ায় প্রচুর পরিমাণে খনিজ উপাদান থাকে যা আমাদের হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করে।
  • সজনে পাতার গুড়া ক্ষতিকর কোলেস্ট্ররেল শরীর থেকে দূর করে এবং উপকারী কোলেস্টেরোলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
  • সজিনা পাতার গুড়ায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ এর সাজনা পাতার গুড়া কোন জুড়ি নেই। ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পেতে সাজনা পাতার গুড়া খাওয়ার অভ্যাস করুন।
  • সজনে পাতার গুড়া উচ্চ রক্তচাপ এবং হার্ট অ্যাটাক এর ঝুঁকি রাস করতে সহায়তা করে।
  • ওজন নিয়ন্ত্রণে সজনে পাতার গুড়া বেশ কার্যকর।
  • ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য সুন্দর রাখতে  সজনে পাতার গুড়ার কোন জুড়ি নেই।
  • সজনে পাতার গুড়ায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে যা আমাদের রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে।
  • সজনে পাতার গুড়ায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে যা আমাদের হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করে।
  • সজনে পাতার গোড়ায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে যা আমাদের চোখের জন্য অতি জরুরী একটি উপাদান। অন্ধত্ব কমিয়ে আনতে সাজনা পাতার গুড়ার কোন জুড়ি নেই।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সজনে পাতার গুড়া বেশ কার্যকর।
  • সর্দি, কাশি, ইনফ্লুয়েঞ্জা, জ্বর ইত্যাদি নিবারনে পাতার গুড়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
  • সজনে পাতার রস ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে এবং ত্বকের ক্ষত সারাতে সহায়তা করে।
  • দুগ্ধদানকারী মায়ের জন্য সজনে পাতার গুড়া বেশ উপকারী। সজনে পাতার গুড়া খেলে বুকের দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সজনে পাতার গুড়া:

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সজনে পাতার গুড়া  একটি ভাল খাবার হতে পারে।  কেননা সজনে পাতার বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান ওজন হ্রাস করতে এবং বাড়তি ওজন কমিয়ে ফেলতে সাহায্য করে। যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ উপকারী। সজনে পাতার গুড়ায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসহ পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি মিনারেল রয়েছে। এসব উপাদান আমাদের শরীরের রক্তের শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।

এছাড়াও এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যাসকরবিক এসিড থাকে। যা আমাদের শরীরে ইনসুলিন নিঃসরণ বাড়ায় এবং রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে সজনে পাতার গুড়া ডায়াবেটিসের একমাত্র নিয়ন্ত্রক হিসেবে ধরে নেওয়া ঠিক না। আপনি মেডিকেল পার্সন এর সঙ্গে পরামর্শ করে আপনার পূর্ববর্তী ডায়েট ও ব্যায়ামের সঙ্গে সজনে পাতার গুড়া যোগ করতে পারেন। তাতে আপনি উপকৃত হতে পারেন। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সজনে পাতার গুড়ার উপকারিতা জানলাম। এবার আসুন গর্ভাবস্থায় সজনে পাতা বা মরিঙ্গা গুড়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানি। 

গর্ভাবস্থায় সজনে পাতার গুড়ার উপকারিতা:

আমরা সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার ‍উপকারিতা সম্পর্কে  জেনেছি । এবার গর্ভবস্থায় সজনে পাতার গুড়ার উপকারিতা কি? এই সম্পর্কে জানবো। গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের শরীরে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি নিশ্চিত করতে হয়। সজনে পাতা বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ। এতে রয়েছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, জিংক, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি ইত্যাদি। এ সকল পুষ্টি উপাদান একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য বিশেষ জরুরী। তাই গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের জন্য সজনে পাতার গুড়া বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
সজনে পাতার পুষ্টিগুণ

সজনে পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন যা একজন গর্ভবতী মহিলার রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া সজনে পাতায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে যা গর্ভকালীন সময়ে শিশুর হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। গর্ভকালীন সময়ে একজন মায়ের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটা কমে যায়। সজনে পাতার গুড়ায় প্রচুর পরিমাণে এন্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 

মোটকথা গর্ভকালীন সময়ে সজনে পাতার গুড়ার কোন বিকল্প নেই। সজনে পাতায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকায় আমাদের চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। সজনে পাতার গুড়া বা সজনে পাতার রস অথবা  সজনে পাতা শাক হিসেবে গর্ভকালীন সময়ে নিয়মিত খাবারে রাখুন। 

শেষ কথা: 

আজ এই  আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা জেনেছি সজনে পাতা গুড়া করার নিয়ম, সজনে পাতার পুষ্টিগুণ, সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার নিয়ম,সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য  সজনে পাতার গুড়া  এবং গর্ভাবস্থায় সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। সজনে পাতা নিঃসন্দেহে একটি পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবার।

এর বহুৎ ঔষধি গুণ রয়েছে  । সঠিক নিয়ম মেনে এবং সঠিক পরিমাপ জেনে সজনে পাতার গুড়া সেবন করলে শরীরের বিভিন্ন উপকার সাধিত হয়। এই আর্টিকেলটি পড়ে  যদি আপনারা উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করে আমাদের পাশে থাকুন।ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url