সকালে খালি পেটে কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানুন

সকালে খালি পেটে কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান আবার কাজু বাদাম কখন খাওয়া ভালো সেই সময় সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আপনি ঠিক আর্টিকেলটিতে ক্লিক করেছেন। এই আর্টিকেল থেকে আপনি জানতে পারবেন সকালে খালি পেটে কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা এবং কাজু বাদাম কখন খাওয়া ভালো।
কাজু বাদাম কখন খাওয়া ভালো
এছাড়া উক্ত আর্টিকেলে আরো অর্ন্তভূক্ত রয়েছে- কাজু বাদাম খাওয়ার নিয়ম, কাজু বাদামের ক্ষতিকর দিক এবং কাজু বাদাম খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা।

ভূমিকা: সকালে খালি পেটে কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা - কাজু বাদাম কখন খাওয়া ভালো

দেহের প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুন মেটাতে কাজু বাদাম একটি অনন্য খাবার। যাকে সবাই সুপার ফুড ও বলে থাকে। এই সুপার ফুড সবচেয়ে বেশি আফ্রিকা ও দক্ষিন আমেরিকাতে চাষ করা হয়ে থাকে। কাজু বাদাম অত্যন্ত সুস্বাদু ও প্রোটিন যুক্ত একটি খাবার। যা ছোট থেকে বড় সব বয়সের মানুষ খেতে পছন্দ করে।
কাজু বাদাম নান পরিবেশনের কাজে ও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কাজু বাদামে ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, প্রোটিন এবং খনিজ সহ নানা পুষ্টি উপাদান থাকে। যা মানব দেহে উন্নতিতে বেশ উপকারি একটি খাবার হিসেবে পরিচিত। তাই কাজু বাদাম সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে সমস্ত আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

সকালে খালি পেটে কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা

সকালে খালি পেটে কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে অনেক। যে কোন বয়সের মানুষ এর জন্য সকালে খালি পেটে কাজু বাদাম খাওয়া শরীরের জন্য খুব উপকারী বিশেষ করে শিশু এবং যারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্মব্যস্ততায় থাকেন তাদের জন্য।সকালে ঘুম থেকে উঠে যারা খালি পেটে পানি পান করতে পারেন না তারা ৪ থেকে ৫ টা কাজুবাদাম খেয়ে পানি পান করুন এতে শরীরের এনার্জি বুস্ট হবে বহু গুণে।
সকালে খালি পেটে কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সধারনত যারা দীর্ঘ সময় ধরে কোন কাজ করেন যেমন পড়াশোনায় গবেষণা মুলক কাজ, অফিস এর কোন পরিকল্পনা বা ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে নতুন কিছু করার উদ্যোগ মোটকথা সকালে খালি কাজু বাদাম খেলে মনোযোগ বৃদ্ধি পায় যা আমাদের ব্রেনের চিন্তাশক্তি বৃদ্ধি করে। উদ্ভবন মুলক কাজ করতে মন শরীর ও ব্রেইন উভয়ই সক্রিয় থাকে।
আপনার শিশু স্কুলে যাওয়ার আগে ৫থেকে ৬ টি কাজু বাদাম খাওয়ান। এতে সাড়া দিন আপনার শিশু একটিভ থাকবে। স্কুলের পড়াশোনায় মনোযোগ বৃদ্ধি পাবে। কাজু বাদামে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম এবং অন্যান্য খনিজ যা শিশু এবং যে কোন বয়সের মানুষ এর স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করে। প্রতি দিন সকালে খালি পেটে কাজুবাদাম খেলে মানসিক চাপ কমে এবং স্নায়ুর স্বাভাবিক কার্যকারিতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

এছাড়াও ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে কাজুবাদাম এর জুরি নেই। যারা নিজেদের স্বাস্থ্য এবং ত্বকের জেল্লা ধরে রাখতে চান, নিজেকে তারুণ্য রাখতে চান তাদের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই কাজুবাদাম রাখুন এবং কাজুবাদাম সকালে খালি পেটে খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। কাজু বাদামে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন ই এই উপাদান গুলো ত্বকের কোষগুলো ক্ষয় রোধ করে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কাজু বাদাম খেলে ত্বক সুন্দর ও সতেজ রাখতে সাহায্য করে।

কাজু বাদাম কখন খাওয়া ভালো

কাজুবাদামের গুণাবলী সম্পর্কে আমরা সবাই জানি, শরীরে ক্যালসিয়াম এর চাহিদা পূরণ করতে কাজুবাদাম অন্যতম উপাদান। কাজুবাদাম থেকে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম শরীরে পৌঁছানোর অন্যতম একটি উপায় সম্পর্কে আজকে আপনাদের জানাবো এই আর্টিকেলের মাধ্যমে।

কাজুবাদাম খাওয়ার সবচেয়ে উপকারী মাধ্যম হচ্ছে রাতে ৫ থেকে ৬ টি কাজু বাদাম পানি অথবা দুধের সাথে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে পানি বা দুধ সহ ভেজা কাজুবাদাম ব্লেন্ডারে পেস্ট করুন জুস তৈরি হলে সকালে খালি পেটে সামান্য মধু মিশিয়ে খাবেন। এতে হার ক্ষয় জনিত সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পাবেন। যাদের হারের সমস্যা রয়েছে তাদের হার মজবুত হবে।
সকালে বা সন্ধায় নাস্তা হিসাবে কাজুবাদাম খাওয়া যায়। এতে অন্য সব ভাজা পোড়া নাস্তা খাওয়ার চেয়ে কাজুবাদাম স্নাকস হিসাবে খাওয়া উত্তম। যারা ডায়েটে থাকেন তাদের জন্য হালকা নাস্তা হিসাবে খাওয়া বেস্ট অপশন। এতে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে ব্যাপক সাহায্য করে। অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার ক্রেভিংস কমায়। তাই নাস্তা হিসাবে কাজু বাদাম খাওয়া যায়।

যারা জিম করেন, পেশী গঠনে কাজু বাদাম খাওয়ার জুরি নেই। ওয়ার্কআউট করার ২০ থেকে ৩০ মিনিট আগে কিছু কাজুবাদাম খেলে এনার্জি বুস্ট হয়। কাজু বাদামে উপস্থিত প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে । তাই কাজুবাদাম ওয়ার্কআউটের আগে বা পরে খেলে শরীরের জন্য পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে এবং শক্তি বাড়ায়। পেশির গঠন মজবুত করে।

কাজু বাদাম খাওয়ার নিয়ম

কাজু বাদাম খাওয়ার নিয়ম ও কিছু পরামর্শ রয়েছে যা শরীরের জন্য উপকার নিশ্চিত করে এবং বিভিন্ন ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করতে সহায়ক হতে পারে। কাজুবাদামে প্রচুর পরিমানে ক্যালরি থাকে তাই বয়স এবং শরীরের কন্ডিশন অনুযায়ী ৪ থেকে ৫ টি বা ৮ থেকে ১০ টি কাজুবাদাম খাওয়া উপকারী। প্রতিনিয়ত অতিরিক্ত কাজুবাদাম খেলে ওজন বৃদ্ধি পায় এবং চর্বি জমে।

সকালে খালি পেটে কাজু বাদাম খাওয়া বেশি উপকারী। খালি পেটে কাজুবাদাম খেলে শরীরে সরাসরি শক্তি সরবরাহ করে। ভিজে রাখা কাজুবাদাম খাওয়া শরীরের জন্য বেশি উপকারী এতে শরীর হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে। কাজু বাদাম যেকোন ভাবেই খেয়ে থাকেন না কেন, তার উপকারিতা এই থাকে।
সকালের নাস্তায় ও কাজু বাদাম খাওয়া যেতে পারে। সকালে দুধের সাথে কাজু বাদাম খাওয়া সবচেয়ে বেশি উপকারি। যা আপনার সারাদিন কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত শক্তি প্রদান করবে। যার ফলে আমি শারীরিক ভাবে বেশি পরিশ্রম করতে পারবেন এবং সহজে ক্লান্ত হবেন না। এছাড়া স্ন্যাক্স বা সালাডে বা অন্যান্য খাবারের সাথে ও কাজু বাদাম খেতে পারেন।

কাজুবাদাম সংরক্ষণ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এর পুষ্টিগুণ গুণ বজায় রাখতে কাজুবাদাম সংরক্ষণ করা বেশি জরুরি। কাজুবাদামে অবস্থিত উচ্চমানের ভালো ফ্যাট এর গুণাবলী বজায় রাখতে কাজুবাদাম ঠাণ্ডা ও শুষ্ক স্থানে সংরক্ষণ করে রাখতে হয়। কাজুবাদাম ফ্রিজে সংরক্ষণ করলে বেশি ভালো থাকে এর পুষ্টিগুণ বজায় থাকে।

উষ্ণ তাপমাত্রা বাদাম এর কার্যাবলী নষ্ট হয়ে যায় এবং সূর্যের সংস্পর্শ কাজুবাদাম এর জন্য ক্ষতিকর সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি বাদামে অবস্থিত ওমেগা - ৩ ফ্যাটি এসিড নষ্ট হয়ে যায়। তাই শুষ্ক ও ঠাণ্ডা স্থানে কাজুবাদাম সংরক্ষণ করে। যাতে কাজুবাদামে থাকা পুষ্টিকর গুনাগুন বজায় থাকে।

কাজু বাদাম খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

কাজুবাদাম সঠিক নিয়মানুযায়ী খেলে এর সর্বোচ্চ উপকারিতা পাওয়া যায়। আমারা ইতিমধ্যে কাজু বাদাম খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে অবগত হয়েছি। উপরিউক্ত নিয়ম অনুযায়ী কাজু বাদাম খাওয়া ও সংক্ষন করা উচিত। তাহলে কাজু বাদম থেকে সর্বোত্তম উপকারিতা পাওয়া সম্ভব। চলুন কাজুবাদমের উপকারিতা সম্পর্কে-
  • কাজুবাদাম আমাদের শক্তি বাড়াতে এবং শক্তি সঞ্চয় করতে সহায়তা করে। কারণ কাজু বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট, যা মানবদেহে শক্তি যোগান দিতে সাহায্য করে।
  • কাজুবাদম স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। কারণ এতে রয়েছে ভিটামিন ই। যা মস্তিষ্ক ভালো রাখতে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়াতে ‍গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে।
  • ত্বকের গ্লো বৃদ্ধি করতে কাজুবাদাম এর জুরি নেই। কারন কাজুবাদামে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে, যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির সাথে সাথে ত্বক গ্লো করতে কাজ করে এবং আমাদের ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।
  • এছাড়াও কাজুবাদামে রয়েছে জিঙ্ক ও আয়রনের মতো কিছু উপকারী উপাদান। যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে বিভিন্ন রোগ থেকে সুরক্ষা করে।
  • রক্তে শর্করা বৃদ্ধি করতে কাজুবাদাম অনেক উপকারী। রাতে ঘুমানোর আগে কিছু কাজুবাদাম খেলে রক্তে শর্করা বৃদ্ধি করে। এতে মস্তিস্ক, শরীরের পেশী বেশি কার্যক্রম সক্রিয় রাখে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে কাজুবাদাম কে ওষুধ এর সাথে তুলনা করা হয়।
  • গর্ভবতী মা এর জন্য কাজুবাদাম অনেক উপকারী নবাজাতক এর সুস্থতার জন্য গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিন খাওয়া উচিৎ।

কাজু বাদামের ক্ষতিকর দিক

প্রিয় পাঠক আপনারা কম বেশি সবাই জানেন যে কাজু বাদাম স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর একটি ড্রাই ফুড। তবে এত গুণসম্পন্ন হওয়া সত্ত্বেও কাজুবাদাম এর কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। প্রতিদিন ৮-১০ গ্রাম বা ৫ থেকে ৬ টি কাজু বাদাম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো তবে অতিরিক্ত কাজুবাদাম খেলে ক্ষতিকর প্রভাব হতে পারে। চলুন জেনে নেয়া যাক কাজু বাদামের ক্ষতিকর দিক গুলো কি কি
কাজু বাদামের ক্ষতিকর দিক
ওজন বৃদ্ধিঃ কাজুবাদাম এ রয়েছে অতি উচ্চ মাত্রায় গুড ফ্যাট স্নেহপদার্থ যা ওজন বৃদ্ধি করে। যারা সাধারণত ওজন নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছেন তাদের জন্য অতিরিক্ত কাজুবাদাম না খাওয়াই ভালো। অনেকেই কাজুবাদাম এর স্বাধ বৃদ্ধি করতে বিভিন্ন তেল দিয়ে কাজুবাদাম ভেজে খায়, এভাবে খাওয়া শরীরের জন্য খুবই ক্ষতি কর।

অ্যালার্জির সমস্যা বৃদ্ধিঃ যাদের পূর্ব থেকেই অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে তারা কাজুবাদাম এড়িয়ে চলুন কেননা অ্যালার্জির উপসর্গ বৃদ্ধির উপকরণ কাজুবাদামে বিদ্যমান। অনেকের শরীরে চুলকানি, মাথার স্কাল্পে অ্যালার্জি, হাঁপানি এবং রক্তে অ্যালার্জির উপস্থিতি থাকে তাদের কাজুবাদাম না খাওয়াই ভালো।

কিডনিতে পাথরঃ প্রিয় পাঠক, শুনে অবাক হবেন যে এত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ কাজু বাদাম খেলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। হ্যাঁ সত্যি, কাজু বাদামে রয়েছে অক্সালিক এসিড যা প্রয়োজনের থেকে শরীরে বেশি পরিমাণের জমা হলে কিডনিতে পাথর সৃষ্টি করে। যারা আগে থেকেই কিডনির সমস্যায় ভুগছেন বা কিডনি ড্যামেজ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে তাদের জন্য কাজুবাদাম খাওয়া ক্ষতির কারন হতে পারে।
রক্তচাপ ও হার্টের সমস্যাঃ কাজুবাদাম সোডিয়াম এবং ফ্যাট এর পরিমাণ বেশি থাকায় রক্তচাপ ও হার্টের রুগি দের জন্য অতিরিক্ত কাজুবাদাম খাওয়া হৃদরোগ ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।

কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাস্ট্রিকঃ স্বাধে গুণে অতুলনীয় হলেও কাজু বাদাম অতিরিক্ত খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য হয়। হজম শক্তি কমিয়ে দেয় এবং পেট এ এসিড সৃষ্টি করে। যা বয়স বৃদ্ধির সাথে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।

লেখকের শেষ মন্তব্য: সকালে খালি পেটে কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা - কাজু বাদাম কখন খাওয়া ভালো

প্রিয় পাঠক, এতক্ষনে সকালে খালি পেটে কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা কি কি এবং কাজু বাদাম কখন খাওয়া ভালো সেই সময় সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। এছাড়া কাজু বাদামের ক্ষতিকর দিক, কাজু বাদাম খাওয়ার নিয়ম এবং কাজু বাদাম খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছেন।

কাজু বাদাম যে অবস্থাতেই গ্রহন করুন না কেনো, তা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি। এতক্ষন আমাদের পাশে থাকায় এবং আপনার মূল্যবান সময় নিয়ে আর্টিকেলটি পড়ায় আপনাকে সুস্বাগতম। এইরকম পোস্ট পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। এছাড়া কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url