পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ইসলামিক উপায় - মাসিকের পেট ব্যাথা কমানোর দোয়া

পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ইসলামিক উপায় এবং মাসিকের পেট ব্যাথা কমানোর দোয়া সম্পর্কে জানতে চান, কিন্তু কোথাও কোন সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না? তাহলে এই আর্টিকেলটি কেবলমাত্র আপনার জন্য। যেখানে আপনি জানতে পারবেন পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ইসলামিক উপায় সহ মাসিকের পেট ব্যাথা কমানোর দোয়া।
মাসিকের পেট ব্যাথা কমানোর দোয়া
এছাড়া এই আর্টিকেলে আরো জানবেন- পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়, পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর খাবার সহ পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায় ঔষধের নাম সম্পর্কে বিস্তারিত।

ভূমিকা: পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ইসলামিক উপায় - মাসিকের পেট ব্যাথা কমানোর দোয়া

প্রতিটি মেয়ের অতি সাধারণ একটি পরিবর্তন হলো পিরিয়ড। যাকে আমরা মাসিক ও বলে থাকি। প্রতি মাসে এই পরিবর্তন চক্রাকার প্রক্রিয়াতে হয়ে থাকে। এই পিরিয়ড হলো একটি মেয়ের প্রজনন স্বাস্থ্য ও প্রজজন ক্ষমতার একটি অংশ। সাধারণত ৯ থেকে ১৬ বছরের মধ্যে মেয়েদের প্রথম পিরিয়ড হয়ে থাকে।
পিরিয়ডের সময় মেয়েদের অনেক ব্যথার সম্মুখীন হয়ে থাকে। যার কারণ হলো মেয়েদের জরায়ু থেকে অপ্রয়োজনীয় টিস্যু এবং রক্ত বের হয়ে যায়। এই ধরনের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে মেয়েরা নানা ধরনে উপায় অবলম্বন করে থাকে, ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি ও প্রয়োগ করে থাকে। এই আর্টিকেলে আমারা পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ইসলামিক উপায়, ব্যথা কমানোর ঔষধের নাম সহ যাবতীয় সকল কিছু জানবো। তাই মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ুন।

পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ইসলামিক উপায়

প্রতিটি মেয়ের প্রতি ১ মাস পর পর পিরিয়ড হয়ে থাকে। পরিয়ডের সময়কাল হাদিসে উল্লেখ রয়েছে ৩ থেকে ৫ হতে পারে। আবার কোন কোন হাসিদে ৭ থেকে ১০ দিনের কথা ও বলা হয়েছে। পিরিয়ডের সময় মেয়েদের অসহনীয় একধরনের ব্যথা হয়ে থাকে। যা অনেক মেয়েই সহ্য করতে পারেন না। এই ব্যথা থেকে কিছুটা স্বস্থি পেতে কিছু ইসলামিক উপায় অনসরণ করা যেতে পারে।
পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ইসলামিক উপায়
জিকির করা: পিরিয়ডের সময় নামাজ পড়া বা কোরআন তিলওয়াত না করা গেলেও অন্যান্য ইবাাদত করা যায়। পিরিয়ড অবস্থায় আল্লাহকে বেশি বেশি করে ডাকা, তার কাছে দোয়া করা এবং জিকির করতে পারেন। জিকির মানসিক প্রশান্তি যোগাতে সাহায্য করে এবং যেকোন ব্যথা কমাতে সহায়ক হিসেবে কাজ করে।
আল্লাহর উপর ভরসা করা: ইসলামিক শরিয়াহ ভিত্তিক পিরিয়ডের ব্যথা হোক বা অন্য কোন ব্যথা, সেই অবস্থায় আল্লাহর উপর ভরসা রেখে ধৈর্য্য ধারণ করা উচিত। কঠিন পরিস্থিতিতে আল্লাহর উপর ভরসা করলে আল্লাহ সেই বান্দার উপর অনেক বেশি খুশি হয়ে থাকেন। পিরিয়ডের ব্যথা যা একটি প্রাকৃতিক শারীরিক অবস্থা। এই অবস্থায় আল্লাহর উপর ভরসা করে ব্যথা ভূলে থাকার চেষ্টা করা ‍উচিত।

ইস্তিগফার করা: অন্যান্য কষ্টের মত, পিরিয়েডের ব্যথাতে ও আল্লাহর কাছে প্রার্থনা বা ক্ষমা চাওয়া উচিত। তার জন্য বেশি বেশি করে ইস্তিগফার করা উচিত। কেবলমাত্র ইস্তিগফারই পারে কষ্ট বা ব্যথা সহ্য করার ক্ষমতা যোগান দিতে। তাই এই সময় বেশি বেশি করে ইস্তিগফার করা উচিত এবং যতটা সম্ভব নিজেকে পরিষ্কার রাখা উচিত।

মাসিকের পেট ব্যাথা কমানোর দোয়া - মেয়েদের তলপেটে ব্যথা কমানোর দোয়া

ইসলামে মাসিকের পেট ব্যথা কমানোর কিছু দোয়া রয়েছে। যেই দোয়া যেগুলোর মাধ্যমে শারীরিক ব্যথা বা কষ্ট দূর করা পাশাপাশি পিরিয়ডের ব্যথার জন্য ও কার্যকর ভূমিকা পালন করে, তাই বেশি বেশি করে নিম্নউক্ত দোয়া পাঠ করতে হবে। এই দোয়াগুলো পাঠ করার সময় অবশ্যই আপনার হাত তলপেটে রাখতে হবে।

দোয়া - আউজু বিইজ্জাতিল্লাহি ওয়া কুদরাতিহি মিন শাররি মা আজিদু ওয়া উহাজিরু।
বাংলা অর্থ - হে আল্লাহ তোমার মহিমা ও ক্ষমতার মাধ্যমে আমি যে ব্যথা অনুভব করছি, তা থেকে মুক্তি চাই। তোমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
দোয়া - আল্লাহুম্মা রব্বান্নাস, আযহিবিল ব'অসা, ইশফি, আনতাশ শাফি, লা শিফা'আ ইল্লা শিফাউক, শিফা'আ লা ইয়ুগাদিরু সাকামা।
বাংলা অর্থ - হে আমাদের পালনকর্তা, আমার কষ্ট গুলো দূর করে দিন। আমাকে আরোগ্য দিন, নিশ্চয় আপনি আরোগ্য দাতা। আপনি ছাড়া এমন কেউ নেই যে আমাকে এই ব্যথা থেকে আরোগ্যতা দান করতে পারেন।

পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর জন্য এই দোয়া দুটি পড়তে পারেন। অনেকের ভূল ধারণা রয়েছে পিরিয়ড অবস্থায় আল্লাহকে অনুসরণ বা এই সকল দোয়া পড়ুা যায় না। কিন্তু এই সময় বেশি বেশি করে আল্লাহ কে স্বরণ করতে হবে এবং আপনি যেসকল দোয়া দরুত জাননে তা প্রতিনিয়ত পাঠ করবেন। তবে পিরিয়ডের কয় দিন নামাজ বা কোরআন তিলওয়াত করা যাবে না।

পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় - পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায়

পিরিয়ডের সময় মেয়েদের অনেক অসহনীয় ব্যথা সহ্য করতে হয়। প্রতি মাসে এটি একটি সাধারণ চক্রাকার প্রক্রিয়া হলেও, এতে যে কি পরিমান ব্যথা সহ্য করতে হয়, তা কেবল মাত্র মেয়েরাই জানেন। তবে এই ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে। পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর জন্য ঘরোয়া উপায়গুলো বেশি কার্যকর এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। চলুন জানি পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।

গরম ছেঁক দেওয়া: পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে সবচেয়ে দ্রুত কার্যকারী ‍উপায় হলো গরম পানির ছেঁক দেওয়া। গরম পানির ছেঁক ফলে পেটে থাকা পেশিগুলো শিথিল হয়ে যায় এবং রক্তপ্রবাহ মাত্রা বৃদ্ধি করে। যার কারণে পিরিয়ডের ব্যথা থেকে প্রশান্তি পাওয়া যায়। তার জন্য পানি গরম করে একটি বোতলে ভরে সহনীয় অবস্থায় তলপেটে এবং কোমরে ছেঁক দিতে পারেন। আপনি হট ওয়াটার ব্যাগ ও ব্যবহার করতে পারেন।
আদা চা: ব্যথা কমাতে আদা এক প্র্রাকৃতিক উপাদান। যা পিরিয়ডের ব্যথাতে ও ব্যতিক্রম নয় ববং এই ব্যথাতে ও ভালো কাজ করে। ব্যথার জন্য আদা চিবিয়ে খাওয়া যেতে পারে। কিন্তু অনেকেই শুধু আদা চিবিয়ে খেতে পারেন না, সেই জন্য আদার চা সেবন করতে পারেন। প্রথমে আদা গুলো ভালো করে ধুয়ে ছোট ছোট টুকরো করে নিন। এবার একটি পাত্রে পানি দিয়ে ফুটিয়ে নিন এবং তাতে আদা গুলো ছেড়ে দিন। এবার যেভাবে চা পান করে, সেভাবে দিনে ২ থেকে ৩ বার পান করুন।

সবুজ শাক-সবজি গ্রহন: পিরিয়ডের সময় পুষ্টিকর খাবার গ্রহনের কোন বিকল্প নেই। এই সময় যত সম্ভব সবুজ শাক-সবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন। তার মধ্যে সবচেয়ে কার্যকর হলো সজনে পাতা রস। প্রথমে সজনে পাতা গুলো ভালো করে ধুয়ে তা বেটে নিন অথবা ব্লেন্ড করে নিন। তার পর তার থেকে রসগুলো আলাদা করে তা খেলে ব্যথা কমে যায়। কারণ সজনে পাতা ও সবুজ শাক সবজিতে রয়েছে আয়রন ও ক্যালসিয়াম যা পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে বেশ কার্যকরি ভূমিকা পালন করে।

পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর খাবার

পিরিয়ডের সময় ব্যথা অনেকেই খাবার খেতে পারেন না। এ সময় মেয়েদের মুখে স্বাদ থাকে না। তবু কিছু খাবার খাওয়া উচিত। যেই খাবার গুলো ব্যথা কমাতে সাহায্য করবে। পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে সঠিক খাদ্যাভ্যাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নে পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর কিছু খাবার নিয়ে আলোচনা করা হলো-

ফলমূল: পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর খাবার হিসেবে ফলমূল খাওয়া উচিত। যেকোন ফল খেতে পারেন। ফলে নানা ধরনের ভিটামিন সি, অন্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার থাকে যা ব্যথা কমাতে অনেক বেশি ফলপ্রদ। পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে আপেল, কলা, নাশপাতি ও বেরি ফল খেতে পারেন। কমলা বা মাল্টা না খাওয়াই ভালো।
সামুদ্রিক মাছ: সামুদ্রিক মাছে থাকা পুষ্টি উপাদানগুলো পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে বেশ উপকারী হয়ে থাকে। বিশেষ করে স্যামন, ম্যাকেরেল এবং সার্ডিন মাছ বেশি কার্যকর। এই মাছ গুলোতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। যা পিরিয়ডের ব্যাথা থেকে শুরু করে যে কোন ব্যথা প্রাকৃতিক ভাবে কমাতে সাহায্য করে।

বাদাম জাতীয় খাবার: ব্যথা কমানোর আরো একটি অনণ্য খাবার হলো বাদাম এবং এই জাতীয় যত খারা রয়েছে। এই খাবারগুলো পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। কারণ এই বাদাম জাতীয় খাবার গুলোতে ম্যাগনেসিয়াম ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা ব্যথা কমিয়ে ব্যথা নিয়ন্ত্রনে রাখে। অ্যালমন্ড, চিয়াসিড ও আখরোট বাদাম জাতীয় খাবার গুলোর মধ্যে অন্যতম।

দুগ্ধজাত খাবার: পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর খাবার হিসেবে দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া যেতে পারে। এই ধরনে খাবারে ক্যালসিয়ামের পরিমান অনেক থাকে। যার কারনে পিরিয়ডের সময় সংকুচিত পেশিগুলোকে স্বাভাবিক রাখতে বেশ গুরুত্বপূর্ন। এছাড়া এসকল খাবার প্রোবায়োটিক জাতীয় খাবার হওয়াতে হজমশক্তি বৃদ্ধিতে ও কাজ করে।

পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায় ঔষধের নাম

পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর জন্য নিদিষ্ট কোন ঔষধ নেই। বর্তমান বাজারে যেসকল ঔষধ পাওয়া যায় তা কেবলমাত্র ব্যথা নাশক। পিরিয়ডের ব্যথা এমনি কোথাও উল্লেখ নেই। আর পিরিয়ডের ব্যথার জন্য কোন ঔষধ না খাওয়াই ভালো। আর ঔষধ যদি খেতে ও হয় তাহলে ডাক্তারের পরার্মশ অনুযায়ী খাওয়া উচিত।
পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায় ঔষধের নাম
তারপর ও ব্যথা যদি অনেক বেশি হয়ে থাকে, তাহলে নিম্নউক্ত ঔষধ গুলো খেতে পারেন। যেই ঔষধ গুলো আপনাকে সাময়িক ব্যথা থেকে মুক্তি দিবে। তবে এই ধরনের ঔষধ গুলো দীর্ঘমেয়াদী খাওয়া উচিত নয়। এতে করে আপনার কিডনির সমস্যার পাশাপাশি অন্যান্য সমস্যা ও হতে পারে। তাই খাওয়ার আগে বিশেষজ্ঞের পরার্মশ নিবেন।
Algin - 50mg: এটি এক ধরনের ব্যথা নাশক ট্যাবলেট। পিরিয়ডের ব্যথা অনেক বেশি হলে কেবলমাত্র সেবন করতে পারবেন। এটি সকাল, দুপুর, রাত তিন বেলাতেই খেতে হবে। এই ঔষধটি খাওয়ার আগে বা পরে যেকোন সময় খেতে পারেন। তবে খাওয়ার পরে খাওয়াই সবচেয়ে উত্তম।

Ibuprofen - 400mg: পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে অনেক ভালো একটি ট্যাবলেট। এটি পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। বিশেষ করে এই ঔষধটি প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন নামক একধরনের হরমোন কমিয়ে দিয়ে পেশির সংকোচন বা প্রসরণ নিয়ন্ত্রন করে স্বাভাবিক রাখে এবং ব্যথা থেকে দেয় মুক্তি। এটি খাওয়ার নিয়ম- ভরা পেটে দিনে তিন বার।

প্যারাসিটামল: প্যারাসিটামল একটি সাধারণ ব্যথানাশক ট্যাবলেট। যেটি খাওয়ার ফলে পিরিয়ডের ব্যথা থেকে কিছুটা স্বস্তি পাওয়া যায়। এই ঔষধটি ও দিনে তিনবার খাওয়া যেতে পারে এবং খাওয়ার পরে খেতে হবে।

ব্যথার ঔষধ কখনোই খালি পেটে খাওয়া উচিত নয়। এছাড়া যাদের কিডনি বা হার্টের সমস্যা রয়েছে তারা এই সকল ব্যথানাশক ঔষধ থেকে দূরে থাকা উচিত। আর সবথেকে বড় কথা হলো আপনি কেবল মাত্র এই ঔষধই নয়, যেকোন ঔষধ খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শে খাওয়া উচিত।

লেখকের শেষ মন্তব্য: পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ইসলামিক উপায় - মাসিকের পেট ব্যাথা কমানোর দোয়া

প্রিয় পাঠক, এতক্ষনে পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ইসলামিক উপায়সহ মাসিকের পেট ব্যাথা কমানোর দোয়া সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এছাড়া আরো জানতে পেরেছেন পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায় ঔষধের নাম, পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর খাবার এবং মাসিকের পেট ব্যাথা কমানোর দোয়া সম্পর্কে।

পিরিয়ড মেয়েদের জন্য এক বিশেষ নেয়ামত। এটি দেখে কোন ঘৃণা বা নাক ছিটকানোর কিছু নেই। আপনার প্রিয়জনে কারোর হলে, তাকে যথা সম্ভব বিশ্রাম নেয়ার সুযোগ দিন। ছোট ছোট কাজ গুলো আপনি করার চেষ্টা করুন। মাঝে মাঝে গরম পানির ছেঁক বা হাত পা টিপে দিতে পারেন। কারণ এই সময় অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণে হাত পা লেগে আসতে পারে।

এই সময় গুলো প্রিয়জনের পাশে থাকুন, তাকে সকল কাজে সাহায্য করুন। এতক্ষন আমাদের পাশে থাকায় এবং আপনার মূল্যবান সময় নিয়ে আর্টিকেলটি পড়ায় আপনাকে সুস্বাগতম। এইরকম পোস্ট পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। এছাড়া কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url