কাঁচা পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি তা বিস্তারিত জানুন

কাঁচা পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কাঁচা পেঁপের জুস খাওয়ার উপকারিতা জানতে চান? তাহলে আপনি সঠিক আর্টিকেলটিতে ক্লিক করেছেন। আমি রাবেয়া রয়েছে আপনাদের সাথে। আমি আপনাদের জানাবো কাঁচা পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কাঁচা পেঁপের জুস খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।
কাঁচা পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা
এছাড়া আরো জানতে পারবেন- সকালে খালি পেটে কাঁচা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা, কাঁচা পেঁপে খাওয়ার নিয়ম সহ গর্ভাবস্থায় কাঁচা পেঁপে খেলে কি হয় সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা।

ভূমিকা: কাঁচা পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা

পেঁপে, যার বৈজ্ঞানিক নাম Carica papaya, সব বয়সের মানুষ পেঁপে খেতে পছন্দ করে। আমরা সবাই পাকা পেঁপে খেতে পছন্দ করি। তবে কাঁচা পেঁপে কেবলমাত্র সবজি হিসেবে পরিচিত হলেও কাঁচা পেঁপেখাওয়ার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা ও রয়েছে। কাঁচা পেঁপে অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাবার যা আমাদের খাবার মেনুতে একটি বিশেষ অংশ জুড়ে রয়েছে।

এশিয়া, আফ্রিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকার বিভিন্ন অঞ্চলে পেঁপের চাষ ব্যাপকভাবে করা হয়। বাংলাদেশেও পেঁপের প্রচুর চাষাবাদ হয়ে থাকে। আমাদের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে নিয়মিত কাঁচা পেঁপে বা এর জুস খাওয়া উচিত। এছাড়া কাঁচা পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কাঁচা পেঁপে সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ন আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

কাঁচা পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা - কাঁচা পেঁপের উপকারিতা

অনেক পুষ্টিগুনে গুণান্বিত কাঁচা পেঁপে। কাঁচা পেঁপের পুষ্টিগুন আমাদের শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ্য রাখতে সাহায্য করে। পেঁপে কাঁচা বা পাকা দুই অবস্থাতেই খাওয়া যায়। কাঁচা পেঁপেতে প্রোটিন, ভিটামিত অনেক পরিমানে থাকে তাই কাঁচা পেঁপের উপকারিতা অপরিসীম। তবে কাঁঁচা পেঁপের কিছু অপকারিতা ও রয়েছে। চলুন জানি কাঁচা পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে-
কাঁচা পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা
কাঁচা পেঁপের উপকারিতা:
  • কাঁচা পেঁপে রয়েছে পরিমিত প্যাপেইন নামক একধরনের এনজাইম। যা আমাদের শরীরে প্রোটিন বাড়াতে ভূমিকা রাখে এবং হজম প্রক্রিয়াতে কাজ করে। ফলে আমাদের পেটে সমস্যাগুলো যেমন- অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজম সমস্যা দূর করে।
  • কাঁচা পেঁপেতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি এবং ভিটামিন-ই থাকে। এই গুরুত্বপূর্ন ভিটামিনগুলো আমাদের শরীরে বিভিন্ন সংক্রামন এড়াতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ‍বৃদ্ধি করে।
  • কাঁচা পেঁপে আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে। কারন কাঁচা পেঁপেতে রয়েছে অনেক কম পরিমানে ক্যালোরি এবং অনেক বেশি ফাইবার। কাঁচা পেঁপে আমাদের ক্ষুধা নিবারণ করে ওজন বাড়ার অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা থেকে দেয় মানসিক প্রশান্তি।
  • কাঁচা পেঁপেতে থাকে প্রয়োজনীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরে থাকা মুক্ত র‌্যাডিক্যাল গুলো ধ্বংস করে। ফলে আমাদের শরীরে কম র‌্যাডিক্যাল থাকায় বয়সের ছাপ বা বার্ধক্য এড়াতে সাহায্য করে কাঁচা পেঁপে।
  • মেয়েদের মাসিকের সময় যে অস্বস্তি এবং অনেক বেশি ব্যথা হয়। কাঁচা পেঁপে খেলে এই অস্বস্তি ও ব্যাথা কমাতে কাজ করে।
  • ডাক্তারদের মতে, কাঁচা পেঁপেতে রয়েছে ক্যারোটিনয়েড এবং কিছু ক্যান্সাররোধী যৌগ। যা ক্যান্সার রোধ করতে পারে।
কাঁচা পেঁপের অপকারিতা:
  • কাঁচা পেঁপের উপকারিতায় বলেছিলাম কাঁচা পেঁপেতে রয়েছে প্যাপেইন নামক একধরনের উপকারি এনজাইম। কিন্তু এই প্যাপেইন এনজাইম গর্ভবতী মেয়েদের জন্য ক্ষতিকর। এই প্যাপেইন এনজাইম মেয়েদের গর্ভাশয় সংকোচন করে। যা গর্ভবতী মা ও সন্তানের জন্য ঝকির কারন। তাই গর্ভবতী মেয়েদের কাঁচা পেঁপে খাওয়া উচিত নয়।
  • আমার মত আরো অনেকের কাঁচা পেঁপেতে অ্যালার্জি থাকতে পারে। অনেক মানুষই রয়েছেন কাঁচা পেঁপে খেলে শরীরে চুলকানি, হাত পা ফোলা ফোলা ভাব, বমি বমি পায় এমনকি শ্বাসকষ্ট সমস্যা হয়ে থাকে। তাই যাদের কাঁচা পেঁপেতে অ্যালার্জি রয়েছে, তাদের পেঁপে না খাওয়াই উত্তম।
  • কাঁচা পেঁপে পরিমানমত খাওয়া উচিত। মাত্রাতিরিক্ত খেলে হজমে সমস্যা হয় এবং পেটে নানা ধরনের সমস্যা হয় যেমন- পেট ফোলা, বদহজম, গ্যাস্টিকের সমস্যা এমনকি ডাইরিয়ার মত অসুখ হতে পারে।

কাঁচা পেঁপের জুস খাওয়ার উপকারিতা

পাকা পেঁপের জুস খেতে, কাঁচা পেঁপের জুসের চেয়ে বেশি সুস্বাদু। কিন্তু পাকা পেঁপের জুসের উপকারিতা থেকে কাঁচা পেঁপের জুসের উপকারিতা বা পুষ্টিগুন অনেক বেশি। কাঁচা পেঁপের জুস খুব সহজেই বানানো যায় এবং খুব বেশি উপকরণের প্রয়োজন হয় না। নিম্নে আলোচনায় কাঁচা পেঁপের জুস খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে উল্লেখ করা হলো-

কাঁচা পেঁপেতে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার সহ ভিটামিন-এ, সি, ই, কে প্রচুর পরিমানে বিদ্যমান। এতে আরো রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সহ প্রয়োজনীয় পুুষ্টি উপাদান।

কাঁচা পেঁপের জুসে থাকা ভিটামিন-এ আমাদের ত্বকের মলিনতা কাটিয়ে ত্বককে উজ্জ্বল করে। ত্বকে লাবন্যতা ফিরিয়ে আনে। কাঁচা পেঁপের জুস ত্বকে থাকা মৃত কোষগুলো অপসারণ করতে সাহায্য করে।

কাঁচা পেঁপের জুসে উপস্থিত গুনাগুন চুল পড়া রোধে কাজ করে এবং চুল বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে এবং চুলের অন্যান্য সমস্যা দূর করে।

অ্যান্টি- ইনফ্লেমেটারি প্রোপার্টিজ সমৃদ্ধ কাঁচা পেঁপের জুস আমাদের বিভন্ন অঙ্গ-প্রতঙ্গের প্রদহ বা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

সবসময় ঘরে তৈরী কাঁচা পেঁপের জুস খাওয়া ভালো এতে অতিরিক্ত কোন উপদান মেশানো হয় না। কিন্তু বাজারে তৈরী বা প্যাকেটজাত কাঁচা পেঁপের জুসে প্রচুর চিনি ও ক্ষতিকর প্রিজারভেটিভ ব্যবহার করা হয়। যা আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

পেঁপে সিদ্ধ উপকারিতা

পেঁপে যেমন কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যায় ঠিক তেমনি সিদ্ধ অবস্থাতে ও খাওয়া যায়। পেঁপে সিদ্ধ করলে এর পুষ্টিগুন নষ্ট হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই বরং কিছু ক্ষেত্রে এর পুষ্টিগুন বেড়ে যায়। পেঁপে সিদ্ধ করে খাওয়া স্বাস্থ্য সঙ্গত। চলুন জেনে নেই পেঁপে সিদ্ধ করে খাওয়ার কিছু উপকারিতা এবং সিদ্ধ পেঁপের পুষ্টিগুন আমাদের শরীরে কেমন প্রভাব ফেলে সে সম্পর্কে-

কাঁচা পেঁপে সিদ্ধ করলে এতে লাইকোপিন নামক একধরনের স্বাস্থ্যসম্মত উপাদান তৈরী হয়। যা ক্যান্সার রোধে ফলপ্রদ এবং যদি কারো ক্যান্সার হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে সিদ্ধ করা পেঁপে খাওয়ালে হয়তে ক্যান্সার সম্পর্ন ভাবে সেরে যাবে না তবে শারীরিক উন্নতিতে ভূমিকা রাখবে। কাজেই ক্যান্সার ঝুকি কমাতে সিদ্ধ পেঁপে খাওয়ার বিকল্প নেই।

আপনি যদি গঠনগত দিক থেকে মোটা হয়ে থাকেন বা অতিরিক্ত ওজন বেশি হয়ে থাকে। তবে আপনার খাদ্য তালিকায় সিদ্ধ করা পেঁপে রাখুন। আর আপনি যদি ডায়েটের কথা ভাবেন সেক্ষেত্রে ‍সিদ্ধ করা পেঁপের কোন জুরি নেই। কারন পেঁপেতে এমনিতেই কম ক্যালোরি থাকে, সিদ্ধ করা পেঁপেতে ক্যালোরি আরো কমে যায়।

ক্যালোরি কমে যাওয়ার কারনে এবং পেঁপেতে থাকা পরিমিত ফাইবারের পরিমান আপনারকে ক্ষুধা থেকে দেবে মুক্তি ও পেট ভরা থাকবে দীর্ঘ সময় ধরে ফলে আপনার ওজন আগের থেকে অনেকটা কমে যাবে। তাই ওজন কমাতে আপনার রেগুলার খাবারে বা ডায়েটে সিদ্ধ করা পেঁপে নিয়মত গ্রহন করুন।

সকালে খালি পেটে কাঁচা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

সকালে খালি পেটে কাঁচা পেঁপে খেলে সব থেকে ভালো ফল পাওয়া যায়। সকালে খালি পেটে পেঁপে খাওয়ার ফলে পেঁপে থাকা প্রয়োজনীয় উপাদান যা আপনাকে সঠিক পুষ্টিগুন দিয়ে আপনার কাজ করার ক্ষমতা আরো বাড়িয়ে তোলে এবং ক্লান্তি দূর করতে পারে। চলুন জানি, সকালে খালি পেটে কাঁচা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত-

কিডনি ও লিভার আমাদের শরীরের সব থেকে গুরুত্বপূর্ন অঙ্গ। সকালে খালি পেটে পেঁপে খেলে আমাদের শরীরে থাকা ক্ষতিকর টক্সিন ইউরিনের মাধ্যমে বের হয়ে যায়। যা আমাদের কিডনি ও লিভার পরিক্ষার করে কিডনি ও লিভারের কার্য ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং আমাদের শারীরিক ভাবে ভালো রাখে।

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে সকালে খালি পেটে কাঁচা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা অনেক। কারন কাঁচা পেঁপেতে পটাশিয়ামের পরিমান অনেক বেশি। আর আমরা প্রায় সকলেই জানি পটাশিয়াম আমাদের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করতে পারে। তাই উচ্চ রক্তচাপ থেকে মুক্তি পেতে সকালে খালি পেটে কাঁচা পেঁপে খাওয়া উচিত।

ডায়াবেটিস রোগে যারা ভোগেন, তারা সকালে সাধারনত ‍রুটি ছাড়া কিছু খান না। আপনি যদি ডায়াবেটিস রোগে ভোগেন, তাহলে রুটি খাবার আগে খালি পেটে কাঁচা পেঁপে খাওয়ার চেষ্টা করুন। যদি সম্ভব হয় রুটি না খেয়ে শুধু পেঁপে খান। কারন কাঁচা পেঁপেতে থাকা ফাইবার রক্তের শর্করার মাত্রা কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখে।

কাঁচা পেঁপে খাওয়ার নিয়ম

কাঁচা পেঁপের পুষ্টিগুন সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। কাঁচা পেঁপে নিয়ম মেনে খেলে, তার যথাযথ পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি হয়ে ওঠে। কিন্তু আমরা যদি নিয়ম না মেনে কাঁচা পেঁপে খাই তা আমাদের উপকারের চেয়ে ক্ষতির প্রভার পড়তে পারে। নিম্নে কাঁচা পেঁপে খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-

প্রতিদিন সকাল বেলা খালি পেটে কাঁচা পেঁপে মাঝারি আকারে কেটে টুকরো করে নিন। শুরুর দিকে হাপ কাপ বা কোয়াটার কাপ খাওয়া শুরু করুন। ‍দিনে ‍দিনে আপনার শারীরিক অবস্থা দেখে এর পরিমান কম বেশি করতে পারেন। ভালো ফলাফল পেতে, একদিনে কত টুকু পেঁপে খাচ্ছেন সেদিকে লক্ষ্য রাথুন।

সকালে খালি পেটে কাঁচা পেঁপে খাওয়া উপকারি। এতে পেঁপের গুনাগুন খুব তাড়াতাড়ি শরীরে বিস্তার করে। যা আপনাকে সুস্বাস্থ্যে অধিকারি হতে সাহায্য করে। কাঁচা পেঁপে অবশ্যই খারার আধা ঘন্ট আগে অথবা খাবার দুই ঘন্টা পরে খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত খাবেন না এতে পেটের সমস্য বা বমি বমি ভাব হতে পারে।

কাঁচা পেঁপে খাবার প্রণালী:
  • প্রথমে কাঁচা পেঁপে ভালো করে ধুয়ে নিন।
  • একটি চামচ ‍দিয়ে ভিতরের বীজগুলো ফেলে দিন। বীজ ফেলতে হাত ব্যবহার না করাই ভালো।
  • কাঁচা পেঁপেটি ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন।
  • এবার তাতে অল্প লেবুর রস, মধু , লবন, সামান্য পরিমান দারুচিনি এবং ঝাল খেতে চাইলে মরিচের গুড়া মিশিয়ে খেতে পারেন।
  • কাঁচা পেঁপে সালাদ, স্মুদি, ডেজার্ট এ ব্যবহার করতে পারেন।

গর্ভাবস্থায় কাঁচা পেঁপে খেলে কি হয়

সাধারণত ডাক্তারা কাঁচা পেঁপে খেতে উৎসাহিত করেন না। কারণ কাঁচা পেতে রয়েছে প্যাপেইন এবং প্রস্টাগ্ল্যান্ডিন নামক উপাদান যা গর্ভাবস্থায় খাওযা একদম নিরাপদ নয়।
গর্ভাবস্থায় কাঁচা পেঁপে খেলে কি হয়
কাঁচা পেঁপেতে থাকা প্যাপেইন নামক এনজাইম যা জরায়ু সংকোচন করে গর্ভপাত হতে পারে বলে মনে করা হয়।

প্রস্টাগ্ল্যান্ডিন নামক উপাদান কাঁচা পেঁপেতে থাকায় প্রি-টার্ম লেবারের মত সমস্যা হতে পারে।

কাঁচা পেতে থাকা ল্যাটেক্সের কারনে গর্ভবতী মহিলা এলার্জি সমস্যা দেখা দিতে পারে যা ওই অবস্থায় স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।

লেখকের শেষ মন্তব্য: কাঁচা পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রিয় পাঠক, এতক্ষনে কাঁচা পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কাঁচা পেঁপের জুস খাওয়ার উপকারিতা সহ কাঁচা পেঁপে সম্পর্কে সকল কিছু বুঝতে পেরেছেন। কাঁচা পেঁপে কেবলমাত্র একটি খাবার এটি ওষুধের সঙ্গে তুলনা করবেন না। গর্ভবতী মায়েরা কাঁচা পেঁপে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। পেঁপে খাওয়ার ক্ষেত্রে সচেতনা অবলম্বন করুন।

এতক্ষণ পুরো আর্টিকেলটি পড়ার জন্য এবং আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করে তাদেরও পড়ার সুযোগ করে দিন। আর আপনারা যদি কোন বিশেষ মতামত থেকে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url