মাশরুমের এর ২০টি উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন
আপনি কি মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান? মাশরুম এর দাম জানতে চান? তাহলে এই আর্টিকেলটি কেবলমাত্র আপনার জন্য। আমি আপনাদের জানাবো মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা, মাশরুম এর দাম, মাশরুম খাওয়ার নিয়ম সহ বিষাক্ত মাশরুম চেনার উপায় সম্পর্কে।
আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা রাখি মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা সহ মাশরুম বিষয়ে সকল তথ্য জানতে পারবেন।
ভূমিকা: মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা
মাশরুমে একটি ঠান্ডা জাতীয় উদ্ভিদ যা আমাদের বাড়ির আশেপাশে এবং বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায়। যেগুলোকে আমরা ব্যাঙের ছাতা নামে চিনি। মাশরুম সেই প্রাচীনকাল থেকে খাদ্য উপযোগী এবং নানা ঔষধি গুণ রয়েছে। মাশরুমের অনেক প্রজাতি রয়েছে। তার মধ্যে কিছু প্রজাতি আমরা খেতে পারি এবং কিছু বিষাক্ত যা খাদ্যানুপযোগী।
তবে আমাদের বাড়ির আশেপাশে যে মাশরুম গুলো জন্মায় তা অনেকটা বিষাক্ত। বর্তমানে বিভিন্ন জায়গায় মাশরুম চাষের ব্যাপক লাভবান হচ্ছেন কৃষকরা। আর এগুলো খাওয়া খাওয়া নিরাপদ। মাশরুম সম্পর্কে না জেনে যেখানে সেখানে থেকে মাশরুম খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা - মাশরুম এর অপকারিতা
মাশরুম একটি সুস্বাদু ও পুুষ্টিকর খাদ্য হিসেবে পরিচিত। মাশরুম বিভিন্ন রান্নায় ব্যবহার করা হয়। মাশরুম শুধু সুস্বাদু ও পুষ্টিকরই নয় এর অনেক ঔষুধী উপকারিতা রয়েছে। মাশরুম অনেক ধরনের হয়ে থাকে যেমন বোতন মাশরুম, শিটাকে মাশরুম, পোর্টোবেলো মাশরুম এবং ওয়েস্টার মাশরুম। নিম্নে মাশরুম এব উপকারিতা ও অপকারিতা উল্লেখ করা হলো-
মাশরুমের উপকারিতা:
- মাশরুমে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন-ডি, ভিটামিন-বি আরো অন্যান্য পুষ্টি সম্পূর্ণ ভিটামিন থাকে। আরো থাকে প্রয়োজনীয় খনিজ যেমন- পটাশিয়াম, কপার ও সেলিনিয়াম। মাশরুমে অধিক পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার পাওয়া যায়।
- মাশরুমে ক্যালরির পরিমাণ অনেক কম থাকায় এবং ফ্যাট বা চর্বি অন্যান্য খাবারের তুলনায় অনেক কম থাকে যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
- মাসুমে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যার শরীরকে ফ্রি র্যাডিক্যাল থেকে মুক্ত রাখে এবং আমাদের ক্যান্সারের মতো রোগ থেকে রক্ষা করে।
- কোলেস্টেরল কমাতে মাশরুমের ভূমিকা অপরিসীম, মাশরুম কোলেস্টেরল পরিমাণ অনেকটা কমিয়ে দেয় ফলে আমাদের হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
- মাশরুমে থাকা প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান আমাদের মস্তিষ্কের কোষগুলো সতেজ রাখে এবং আমাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
- মাশরুম প্রবায়োটিক হিসেবে কাজ করে, যা আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং পেটে গ্যাসের সমস্যা রোধ করে।
- মাশরুমে থাকা ভিটামিন ডি আমাদের শরীরে থাকা হাড়ের সংক্রমণ রোধ করে হাড় ভালো রাখে।
- ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে মাশরুম একটি অপরিহার্য খাবার। মাশরুম রক্তে থাকা শর্করার মাত্রা কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখো।
- মাশরুমে রয়েছে বিটা-গ্লুকান প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
মাশরুমের অপকারিতা:
- আমাদের অনেকেরই মাশরুমে এলার্জি থাকে, মাশরুম খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে ফোলা ভাব, শরীর চুলকানো এবং শ্বাসকষ্টের মত সমস্যা হতে পারে।
- আমাদের পরিবেশে কিছু ক্ষতিকর মাশরুম রয়েছে, যা খেলে আমরা অসুস্থ হতে পারি এমনকি আমাদের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
- মাশরুম সাধারণত ওষুধের সাথে মিশে একটি ক্ষতিকর বিক্রিয়া তৈরি করে। আপনি যদি চিকিৎসাধীন থাকেন তাহলে মাশরুম খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত। নয়তো আপনার অসুস্থতা বেড়ে যেতে পারে।
- অধিকাংশ মাশরুমে বায়োঅ্যাক্টিভ যৌগের উপস্থিতি পাওয়া যায়। এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে মাথা ব্যথা, বমি ভাবের সৃষ্টি হয়।
মাশরুম এর দাম
মাশরুমের দাম বিভিন্ন কিছুর উপর নির্ভর করে হয়ে থাকে। যেমন: আপনি কোন প্রজাতির মাশরুম কিনবেন? মাশরুমের স্থান ভেদে দাম নির্ধারণ হয়ে থাকে এবং আপনি যে এলাকায় বসবাস করেন, সেই এলাকায় মাশরুমের উৎপাদন, সরবরাহ কেমন তার উপর ভিত্তি করে দাম নির্ধারণ হয়।
শহরের তুলনায় গ্রামে মাশরুমের দাম অনেকটা কম হয়। ভালো গুনমান সম্পর্ণ মাশরুম গুলোর দাম একটু বেশি হয়ে থাকে। এছাড়া শীতকালে মাশরুমের চাহিদা একটু বেশি থাকে, এজন্য শীতকালে মাশরুমের দাম বেশি হয়। বাংলাদেশে যে সমস্ত মাশরুম পাওয়া যায়, তার দাম কত নিম্নে মূল্য তালিকা দেওয়া হলো-
গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগন্জ বাজার অনুযায়ী-
- বোতন মাশরুম - ২২০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা (প্রতি কেজি) পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- ওয়েস্টার মাশরুম - ২৫০ টাকা থেকে ৩২০ টাকা (প্রতি কেজি) পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- ধান মাশরুম - ১৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকা (প্রতি কেজি) পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- চিংড়ি মাশরুম - ৩৫০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা (প্রতি কেজি) পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- পোর্টোবেলো মাশরুম - ৫০০ টাকা থেকে ৭৫০ টাকা (প্রতি কেজি) পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- শিটাকে মাশরুম - ৫৫০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা (প্রতি কেজি) পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- এনোকি মাশরুম - ৭০০ টাকা থেকে ১২৫০ টাকা (প্রতি কেজি) পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- ঋষি মাশরুম - ১০০০০ টাকা থেকে ১৫০০০ টাকা (প্রতি কেজি) পর্যন্ত হয়ে থাকে। (যা এখন পাওয়া যায় না)
মাশরুম কেনার সময় মাশরুমের ছাতা শক্ত এবং শুষ্ক আছে কিনা তা দেখে কিনা উচিত। কোন মাশরুম কিনছেন তা দেখেশুনে কিনুন। মাশরুমটি কবে মাটি থেকে উঠানো হয়েছে এবং সেটি তাজা আছে কিনা তা দেখে কিনুন। মাশরুম কেনার পর বাহিরে না রেখে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব রান্না করুন বা ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন।
মাশরুম খাওয়ার নিয়ম
মাশরুম খাওয়ার আগে অবশ্যই ভালো জাতের মাশরুম বাছাই করতে হবে। যেখানে সেখানে বা আমাদের বাড়ির আশেপাশে জন্মানো মাশরুম খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। মাশরুম কেনার আগে অবশ্যই তা বিষাক্ত কিনা দেখে কিনুন। যে মাশরুম গুলো খাওয়া নিরাপদ সেগুলো শারীরিক সক্ষমতা বা কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
মাশরুম খাওয়ার নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম রয়েছে যা মেনে মাশরুম গ্রহণ করলে সঠিক পুষ্টি এবং মাশরুমে থাকা প্রয়োজনীয় উপাদান সম্পূর্ণভাবে পাওয়া যায়। মাশরুম খাওয়ার আগে এটা নিশ্চিত করুন যে আপনি নিয়ম মেনে মাশরুম খাচ্ছেন কিনা? চলুন মাসুম খাওয়ার কিছু নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেই-
কেবলমাত্র যে মাশরুম গুলোর নাম আমরা জানি এবং আমাদের পরিচিত সেই মাশরুম গুলো ব্যতীত অন্য কোন মাশরুম খাওয়া উচিত নয়। অজানা বা বন্য মাশরুম খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ এগুলোর বেশিরভাগ বিষাক্ত হয়ে থাকে।
মাশরুম রান্না করার পূর্বে অবশ্যই সেগুলো ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। তাছাড়া মাশরুমে থাকা ধূলাবালি বা অন্যান্য ক্ষতিকর উপাদান থাকতে পারে, যা আপনার শারীরিক ক্ষতির কারণ হতে পারে। কাজেই মাশরুম রান্না করার পূর্বে অবশ্যই ভালোভাবে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে সেটা পরিষ্কার কাপড় টিস্যু দিয়ে মুছে পরিষ্কার করে নিতে হবে।
মাশরুম রান্না না করে কাঁচা মাশরুম খাওয়া উচিত নয়। কারণ মাশরুম যেখানে জন্মায় সেখানকার পরিবেশে ক্ষতিকর যৌগ মাশরুমে প্রবেশ করতে পারে। মাশরুম ভেজে, সেদ্ধ করে বা পুড়িয়ে দিয়ে খাওয়া যেতে পারে। মাশরুম ছোট ছোট করে কাটার পর অল্প তেলে ভেজে নিয়ে তারপর যেকোনো রান্নায় ব্যবহার করা যেতে পারে।
তবে মাশরুম রান্না করার সময় অতিরিক্ত তেল বা মসলা ব্যবহার করা উচিত নয় পাশাপাশি মাশরুম রোধ অতিরিক্ত ভাজলে মাশরুমের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়। তাই মাশরুম রান্না করার সময় অবশ্যই অতিরিক্ত তেল, মসলা বা ভাজা থেকে বিরত থাকুন।
মাশরুম বিভিন্ন উপায়ে রান্না করে খাওয়া যায়। আমরা মাশরুম ভেজে খেতে পারি, মাখন বা তেলের সঙ্গে পরিমান মত লবণ ও গোলমরিচ দিয়ে মাশরুম ভেজে খাওয়া যেতে পারে।
মাশরুম স্যুপের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে, প্রথমে মাশরুম গুলো কুচি করে কেটে নিয়ে হালকা তেলে ভেজে নিন। পেঁয়াজ রসুন পরিমাণ মতো দিয়ে কিছুক্ষণ ভাজুন, ঝাল খেতে চাইলে অল্প পরিমাণ মরিচার গুঁড়া ব্যবহার করতে পারেন। তারপর পানি এবং অল্প পরিমাণ মুরগির স্টক দিয়ে ব্লেন্ড করে বা ব্লেন্ড ছাড়া খেতে পারেন।
মাশরুম পাউডার খাওয়ার উপকারিতা
মাশরুম খাওয়া যেমন উপকারি তেমনি মাশরুমের গুড়া খাওয়া তার ব্যতিক্রম নয়। সাধারণত মাশরুম শুকিয়ে পাউডার তৈরী করা হয়। এটি খাওয়া যেমন নিরাপদ, এটি পুষ্টিগুনে ও ভরপুর। মাশরুম পাউডার সাধারণত চা, কফিতে বা দুধের সঙ্গে মিশে খেতে পারেন। তবে অনেকেই রুটি, কেক বা পুডিং তৈরির খামিরে ব্যবহার করে থাকে।
মাশরুম পাউডার কিডনি রোগ বা এলার্জি দূর করতে সহায়ক হতে পারে কারণ এতে রয়েছে নিউক্লিক এসিড এবং এলার্জি দূর করার মতো প্রয়োজনীয় উপাদান।
স্বাভাবিক হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে, কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে এবং আমাশয় নিরাময় করতে মাশরুম পাউডার খাওয়া যেতে পারে।
নিয়মিত মাশরুম পাউডার গ্রহণ করলে আপনার শরীরে হিপাটাইটিস বি, জোন্ডিস, ক্যানসার এবং টিউমার এর মত রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হয় এবং মাশরুম পাউডারে আয়রনের উপস্থিতি রক্তশূন্যতা থেকে মুক্তি দেয়।
প্রতিদিন আপনার খাবারে মাশরুম গুড়া যুক্ত হলে, আপনার অতিরিক্ত চিন্তা চেতনা দূর হয় এবং হার এবং মেরুদন্ড শক্তিশালী হয়।
স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতে মাশরুম পাউডার খাওয়া যেতে পারে। মাশরুম পাউডার এ থাকা প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ আমাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
মাশরুম পাউডার পরিমিত গ্রহণ করলে যা আমাদের স্নায়ুতন্ত্র ও স্পাইনাল কার্ড ভালো রাখে, কারণ মাশরুম পাউডার রয়েছে ভিটামিন বি-১২ সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন।
বিষাক্ত মাশরুম চেনার উপায়
মাশরুম বা মাশরুম পাউডার খাওয়া নিরাপদ এবং শারীরিক উন্নতিতে কাজ করে। কিন্তু ক্ষতিকর মাশরুম তার বিপরীত বিষাক্ত মাশরুম খাওয়ার ফলে আমরা অসুস্থ হয়ে যেতে পারি এমনকি আমাদের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। চলুন জানি কিছু বিষাক্ত মাশরুম চেনার উপায় সম্পর্কে-
- যে মাশরুমের ছাতার উপর অংশে টুপি লাল হয় এবং সমস্ত মাশরুম সাদা সাদা ছোপ হয়ে থাকে। এই মাশরুম খুবই বিষাক্ত হয়। আর এই মাশরুমকে বলা হয় ফ্লাই অ্যাগারিক।
- মাশরুমের ছাতার টুপি বাদামী হয় এবং এর আকার খানিকটা বক্রাকার হয়ে থাকে। এই ধরনের মাশরুম রান্না না করলে বিষাক্তই থেকে যায়। এই মাশরুমের নাম এলফিন স্যাডল।
- মাশরুমের ছাতার টুপি হালকা বাদামী হয় এবং ছাতার নিচের লাঠিটি বাদামী রঙ্গের হলে সেই মাশরুম অত্যান্ত বিষাক্ত হয়। যার নাম ব্রাউন স্পার্ড ইনোসাইব।
- এছাড়া ও আমাদের বাড়ির আশেপাশে বিভিন্ন ময়লা আবর্জনায় জন্মানো মাশরুম বা ব্যাংকের ছাতা বিষাক্ত হয়ে থাকে। অধিক সাদা রঙ্গের মাশরুম ও বিষাক্ত হয়ে থাকে।
- বিষাক্ত মাশরুম সাধারণত মৃত গাছ বা একটি নির্দিষ্ট জায়গা জুড়ে জন্মায়। এই মাশরুম গুলো যদি কাটা হয় দেখা যায় এর রং পরিবর্তন হয়ে নিল বা লালচে বর্ণ ধারণ করেছে।
লেখকের শেষ মন্তব্য:মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা
প্রিয় পাঠক, এতক্ষনে মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা ও মাশরুম এর দাম দাম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আবার বিষাক্ত মাশরুম চেনার উপায়, মাশরুম পাউডার খাওয়ার উপকারিতা এবং মাশরুম খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছেন। মাশরুমের উপকারিতা এবং অপকারিতা দুটোই আছে। প্রক্রিয়াজাত করা মাশরুম খেলে, সঠিক পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়।
বিষাক্ত প্রজাতি মাশরুম খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা জরুরি। অন্যথায় আমাদের শারীরিক ক্ষতি হতে পারে। এতক্ষণ মনোযোগ সহকারে পুরো আর্টিকেলটি পড়ার জন্য এবং আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম নতুন নতুন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন। আজকের আর্টিকেল সম্পর্কে বিশেষ কোনো মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন। ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url