নবজাতক শিশুর পাতলা পায়খানা হলে ১০টি করণীয়
প্রিয় পাঠক, নবজাতক শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয় কি এবং শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় জানতে চেয়ে আর্টিকেলটিতে ক্লিক করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। যেখানে জানতে পারবেন নবজাতক শিশুর পাতলা পায়খানা হলে কি কি করণীয় রয়েছে এবং শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।
এছাড়া আরো জানতে পারবেন, ২ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয় কি? শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় এবং বাচ্চাদের পাতলা পায়খানার সিরাপ নাম সম্পর্কে বিস্তারিত।
ভুমিকা: নবজাতক শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
ছোট বাচ্চাদের সবচেয়ে কমন একটি স্বাস্থ্য ব্যাধির নাম পাতলা পায়খানা। যাকে আমরা ডাইরিয়া বলে থাকি। ডাইরিয়া বা পাতলা পায়খানা হওয়ার ফলে বাচ্চারা অনেক বেশি ডিহাইড্রেশন ও পুষ্টিহীনতায় ভোগে। পাতলা পায়খানা সাধারণত নানা ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া বা বিভিন্ন খাদ্যে হজমের সমস্যার কারনে হয়ে থাকে।
ছোট বাচ্চাদের ডাইরিয়া বা পাতলা পায়খানা হলে জ্বর, বমি বমি ভাব, খাবার খেতে অনিহা এবং পেট ব্যথা হয়ে থাকে। এই পাতলা পায়খানা থেকে বাচ্চাদের রক্ষা করতে এবং পাতলা পায়খানা বন্ধ করতে ঘরোয়া উপায় গুলো সম্পর্কে জানতে সমস্ত আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করি পাতলা পায়খানা বিষয়ে সকল তথ্য জানতে পারবেন।
নবজাতক শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয় - ১ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
নবজাতক শিশুর বা ১ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা সচরাচর হয়েই থাকে এবং এটি একটি স্বাভাবিক ঘটনা। বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা হলে অনেকটা আতঙ্কে পড়েন, কিন্তু এটি নিয়ে ঘাবরানোর কিছু নেই। যা একটি নির্দিষ্ট সময় পর এবং বিভিন্ন ওষুধের মাধ্যমে ভালো হয়ে যায়। নিম্নে নবজাতক শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয় এবং ১ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয় বিষয়ে আলোচনা করা হলো-
ডাইরিয়া বা পাতলা পায়খানা হলে বাচ্চাদের শরীর থেকে প্রচুর পরিমানে তরল নিগর্ত হয়। এই তরলের ঘাটতি পূরনে বাচ্চাদের যথেষ্ট পরিমানে তরল পান করাতে হবে। যার মধ্যে মায়ের বুকের দুধ অন্যতম। পাতলা পায়খানা হলে বাচ্চাদের ঘন ঘন মায়ের বুকের দুধ এবং ফর্মুলা বেশি বেশি খাওয়াতে হবে। যা বাচ্চাদের তরলের ঘাটতি পূরনের সাথে সাথে শরীরে পুষ্টি যোগাবে।
অনেক মা রয়েছেন শিশুদের পাতলা পায়খানা হলে, পায়খানা রোধে খাবার খাওয়ানো বন্ধ করে দেন। এতে পাতলা পায়খানা ভালো না হয়ে, শিশুর তরলের ঘাটতি বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি আরো অন্যান্য রোগের সৃষ্টি করে। তাই নবজাত থেকে শুরু করে ১ মাস বয়সের শিশুদের পাতলা পায়খানা হলে খাবার খাওয়ানো বন্ধ না করে, ঘন ঘন খাবার খাওয়ানো উচিত। তবে চিনিযুক্ত খাবার না খাওয়ানো উত্তম।
বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা সাধারণত ২৪ ঘন্টার বেশি স্থায়ী হয়না। তবে পাতলা পায়খানা হওয়ার ২৪ ঘন্টার পরও যদি বাচ্চা মুখ মলিন হয়ে যায়, অধিক বেশি কান্না করে এবং কান্নার সময় চোখে পানি না আসে এবং বাচ্চার শরীর নুয়ে পড়ে, তবে বুঝতে হবে বাচ্চা তরলের ঘাটতিকে ভূগছে। এমতবস্থায় অভিলম্বে ডাক্তারের পরার্মশ নিতে হবে এবং ডাক্তারের পরার্মশে চিকিৎসা গ্রহন করতে হবে।
শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়
শিশুর পাতলা পায়খানা হলে তা বন্ধ করতে কিছু ঘরোয়া উপায় ব্যবহার করা যেতে পারে। যে ঘরোয়া উপায় ব্যবহারে শিশুরা পাতলা পায়খানা থেকে পায় স্বস্তি। এই ঘরোয়া উপায় গুলো শিশুর উপর প্রয়োগ করার পূর্বে অবশ্যই শিশুর বয়স ও স্বাস্থ্য অবস্থা বিবেচনা করা উচিত। নিম্নে কিছু শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-
শিশুর পাতলা পায়খানা রোধে শিশু অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমানে তরল পানীয় পান করানো উচিত। কারণ অতিরিক্ত পাতলা পায়খানা করার ফলে শরীর থেকে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি পানি ঝরে যায়। ফলে শিশু ডিহাইড্রেশনে ভোগে এবং শিশু ভিতর থেকে দূর্বল হয়ে পড়ে। তাই শিশুকে ঘন ঘন তরল পানীয় পান করানো উচিত।
এই তরল পানীয়র মধ্যে অন্যতম হলো মায়ের বুকের দুধ এবং বাড়িতে তৈরী ওরাল রিহাইড্রেশন সলিউশন। ওরাল রিহাইড্রেশন সলিউশন তৈরী করা খুব সহজ। প্রথমে ১ লিটার পরিমান বিশুদ্ধ পানিতে ৫ থেকে ৬ চামচ পরিমান চিনি এবং আধা চামচ পরিমান লবণ নিয়ে মিশ্রনটি ভালোভাবে নাড়ালে তৈরী হয় ওরাল রিহাইড্রেশন সলিউশন। যা শিশুর পানিশূন্যতা পূরন করে।
শিশুর বয়স যদি ছয় মাসের বেশি হয়, সেক্ষেত্রে শিশুকে ভাতের মাড়, আপেল ও কলার পিউরি খাওয়ানো যেতে পারে। ভাতের মাড়, আপেল ও কলার পিউরি দূত হজম হয় এবং বাচ্চার পাতলা পায়খানা শক্ত হতে সাহায্য করে। এই খাবার গুলো খাওয়ানোর ফলে শিশুর পায়খানা দূত সেরে যাওয়ার সাথে সাথে শরীরের ঘাটতি পূরণ করে।
এছাড়াও ৬ মাসের বেশি বয়সের শিশুদের পাতলা পায়খানা রোধে আদা ও মধুর মিশ্রন, দই, কমলালেবুর রস, আদা ও জিরা নিংড়ানো পানি এবং বেল খাওয়ানো যেতে পারে। পাতলা পায়খানার কারনে বাচ্চা শরীর থেকে যে তরলের ক্ষয় হয়। সেসকল ক্ষয় রোধ করে এবং অধিক পরিমানে পুষ্টির চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে।
২ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয় - ৩ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
আমরা ইতিমধ্যে নবজাতক শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয় কি তা জানতে পেরেছি। ২ মাস বা ৩ মাস বয়সের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ও প্রায় একই। শিশুদের পেটে জীবাণুর উপস্থিতি পরিলক্ষিত হলে পাতলা পায়খানা হয়ে থাকে। এই সময় কোন ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করে সুফল মিলবে এ বিষয়ে প্রতিটি মানুষ এর পর্যাপ্ত জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। সাধারণত পাতলা পায়খানা হলে শরীর থেকে বেশীর ভাগ পানি পায়খানার মাধ্যমে বের হয়ে যায় তাই শরীর হাইড্রেট রাখতে বেশি বেশি পানি পান এবং তরল খাবার খাওয়া উচিৎ।
পাতলা পায়খানা হলে শিশুকে সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে কিছুক্ষণ পরপর খেয়াল করতে হবে এবং জীবানু মুক্ত রাখতে হবে, কেননা জীবন থেকেই পাতলা পায়খানার উৎপত্তি হয়। এই সময় শরীর থেকে লবন এর পরিমাণ কমে যায়। তাই লবন এর ঘাটতি পূরণ করতে হবে।
যেহেতু শিশু মা এর দুধ পান করে তাই এই সময় মা এর খাদ্যাভ্যাসে বেশ পরিবর্তন আনতে হবে। কেননা মা যা কিছু খাবে তার প্রতিক্রিয়া শিশু পাবে। পাতলা পায়খানার সময় কাঁচা কলা খাওয়ার প্রচলন রয়েছে বহু আগে থেকে। তাই শিশু পাতলা পায়খানা করলে শিশুর মা কাঁচা কলা ভর্তা বা ভাজি খেলে উপকার পাওয়া যায়।
সাধারণত ২ মাস থেকে ৬ মাস বয়সী শিশু মা এর দুধ বা তরল জাতীয় খাবার খেয়ে থাকে তাই স্বাভাবিক ভাবেই শিশুদের পায়খানা পাতলা ও আঠালো যুক্ত হয়ে থাকে। তাই সম্পূর্ণ নিশ্চিত হয়েই শিশুর চিকিৎসা আরম্ভ করা উচিৎ। এই বিষয়ে নিশ্চিত হতে অথবা পায়খানা ২-৩ দিন এর বেশি সময় স্থায়ী হলে অবশ্যই একজন ভালো শিশু বিশেষজ্ঞ এর পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি।
বাচ্চাদের পাতলা পায়খানার সিরাপ নাম
বাচ্চারা বড়ি জাতীয় ঔষধ খেতে পছন্দ করে না পাশাপাশি এটি বাচ্চাদের খাদ্য নালীতে আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ডাক্তাররা বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা সাড়াতে সিরাপ জাতীয় ঔষধ বাচ্চাদের খেতে দেয় এবং বাচ্চারা ও সিরাপ জাতীয় ওষুধ খেতে বেশি পছন্দ করেন। চলুন জেনে নেই বাচ্চাদের পাতলা পায়খানার সিরাপের নাম সম্পর্কে-
Xinc: জিঙ্ক দিয়ে তৈরী করা হয় জিনক জিঙ্ক সিরাপ। এটি বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা কমাতে বিশেষ ভাবে তৈরী করা হয় এবং এই সিরাপ পাতলা পায়খানা বন্ধ করতে বেশ কার্যকারি। এটি বাচ্চাদের খাদ্যনালী থেকে পায়ু পথের নালীর কোষগুলোকে ভালো রাখে। জিনক জিঙ্ক সিরাপ ৬ মাস বেশি বয়সী শিশুদের জন্য অনুমোদিত।
Pedialyte: যে সিরাপ গুলোর মধ্যে অরাল রিহাইড্রেশন সল্যুশন রয়েছে সেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভালো Pedialyte সিরাপ। যেটাকে অনেকেই ফর্মুলা বলে থাকে। পাতলা পায়খানা রোধে বেশ উপকারি এই সিরাপটি। বাচ্চাদের খেতে উৎসাহ দিতে এটি আপেল ও আঙ্গুরের স্বাদে হয়ে থাকে এবং বাচ্চারা ও এটি খেতে বেশ পছন্দ করে।
Enfalyte: এই সিরাপে ও অরাল রিহাইড্রেশন সল্যুশন রয়েছে। যা বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা হওয়ার পর শরীর থেকে যে তরলের ঘাটতি হয় তা পূরণ করতে সাহায্য করে এবং পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে। Pedialyte সিরাপের মত এটি ও বিভিন্ন স্বাদের পাওয়া যায়। এটি সব বয়সের বাচ্চাদের জন্য উপযোগী হয়ে থাকে।
বাচ্চাদের পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম
বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা অতি সাধারণ একটি সমস্যা। ছোট বাচ্চাদের ঠান্ডা অনেক লাগে যে কারনে তার পাতলা পায়খানা হওয়ার সম্ভাবনা ও অনেক বেশি থাকে। এই সমস্যা ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে মাসে ১ থেকে ২ বার হওয়া স্বাভাবিক। বাচ্চাদের পাতলা পায়খানায় ট্যাবলেট খাওয়াতে বাচ্চাদের বয়স সম্পর্কে লক্ষ রাখা প্রয়োজন। আজ আমরা এমন কিছু ট্যাবলেট নিয়ে আলোচনা করবো যা ছোট বাচ্চাদের জন্য উপযোগী এবং তাদের কোন ক্ষতি করবে না।
জিংক ট্যাবলেট: ছোট বাচ্চাদের পাতলা পায়খানায় সবচেয়ে উপযোগী ট্যাবলেট হলো জিংক ট্যাবলেট। যা বিশেষ করে বাচ্চাদের জন্য তৈরী করা হয়ে থাকে। অন্যান্য ঔষধের তুলানায় এই জিংক ট্যাবলেট বাচ্চাদের শরীরে অনেক বেশি সহনীয় হয়ে থাকে। বাচ্চাদের বয়সের উপর বিবেচনা করে এই ট্যাবলেট খাওয়ানো যেতে পারে। তবে লক্ষ রাখতে হবে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ট্যাবলেট যেন ১০ থেকে ২০ এমজির বেশি না হয়। জিংক ট্যাবলেট বাচ্চাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, অতি দ্রুত পাতলা পায়খানা সারাতে সাহায্য করে। এই ট্যাবলেট খাওয়ার নিদিষ্ট একটি মাত্রা থাকে। যার ৭ দিন অথবা ১৪ দিন হতে পারে।
প্যারাসিটামল: প্যারাসিটামল এমন একটি ঔষধ যা আমারা প্রায় সকল রোগের জন্য খেয়ে থাকি। জ্বর থেকে শুরু করে মাথা ব্যথ্যা বা পাতলা পায়খানা সকল ক্ষেত্রেই। ছোট বাচ্চাদের বয়স ভেদে ও এই ট্যাবলেটটি তাদের পাতলা পায়খানার ঔষধ হিসেবে খাওয়ানো যেতে পারে। এই ট্যাবলেট ডাক্তারের পরামর্শে খাওয়ার ফলে বাচ্চারা দ্রুত সুস্থ হয়ে যায়। এই ট্যাবলেট খাওয়ানোর ফলে বাচ্চাদের পাতলা পায়খানার সময় কাল কমে আসে এবং অন্যান্য রোগের প্রতি লড়াই করতে শরীর কে সহনীয় করে তোলে।
ও আর এস যুক্ত ট্যাবলেট: পাতলা পায়খানা হলে শরীরে লবণ ও পানি ঘাটতি দেখা দেয়। এই লবণ ও পানি ঘাটতি পূরণ করতে ও আর এস যুক্ত ঔষধ খাওয়া জরুরি। যে কারনে দেখবেন পাতলা পায়খানা হলে ডাক্তাররা ও আর এস যুক্ত স্যালাইন খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বাচ্চাদের দের ক্ষেত্রে ও এটি একই ভাবে কাজ করে। এটি খাওয়ার ফলে বাচ্চারা দ্রুত সুস্থ্য হয়। তবে এটি খাওয়ানোর পূর্বে অবশ্যই বাচ্চাদের বয়স সম্পর্কে সচেতন এবং ডাক্তারের পরামর্শে খাওয়ানো উচিত। অন্যথায় বাচ্চার অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়া নিদিষ্ট মাত্রা সম্পর্কে জানা জরুরি।
লেখকের শেষ মন্তব্য: নবজাতক শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
প্রিয় পাঠক, এতক্ষনে নবজাতক শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয় কি এবং শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং ঘরোয়া পদ্ধতিগুলো ব্যবহারের নিয়মগুলো বুঝতে পেরেছেন। ৬ মাস বয়সের বেশি শিশুদের জন্য ঘরোয়া উপায়গুলো কার্যকর কিন্তু নবজাতকের জন্য নয়। শিশুদের পাতলা পায়খানা হলে ডাক্তারের পরার্মশ নিয়ে কোন ঘরোয়া পদ্ধতি এবং ঔষধ গ্রহন করা উচিত।
নবজাতকের জন্য ঘরোয়া উপায় গুলো ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই আমাদের এক্ষেত্রে সাবধান থাকা উচিত। এই আর্টিকেলে সকল তথ্য যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করে তাদেরও পড়ার সুযোগ করে দিন। এবং নিয়মিত আমাদের এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করার অনুরোধ রইল এবং বিশেষ করে মতামত থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url