জাতীয় সংসদ ভবন সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য জেনে রাখুন
জাতীয় সংসদ ভবন সম্পর্কে তথ্য জানতে চান অনেকেই কিন্তু সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না? তাহলে এই আর্টিকেলটি শুধু মাত্র আপনার জন্য। যেখানে আপনি জানতে পারবেন জাতীয় সংসদ ভবন সম্পর্কে তথ্য জানার পাশাপাশি বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের গঠন ও কার্যাবলী এবং সংসদ ভবনের যাবতীয় সকল বিষয় সর্ম্পকে জানতে পারবেন।
এছাড়া আরো জানতে পারবেন- সংসদ সদস্যদের যোগ্যতা ও অযোগ্যতা সমূহ, জাতীয় সংসদের মেয়াদ কত বছর সহ অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত।
ভূমিকা: জাতীয় সংসদ ভবন সম্পর্কে তথ্য
বাংলাদেশের সংবিধানে এক কক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার প্রবর্তন করা হয়। বাংলাদেশের আইনসভার নাম- জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ ভবন, ঢাকার শেরে বাংলা নগরে অবস্থিত। বাংলাদেশের সংবিধানে বলা হয়েছে যে, জাতীয় সংসদ নামে বাংলাদেশে একটি সংসদ থাকবে এবং সংসদের বিধানবলী সাপেক্ষে প্রজাতন্ত্রের আইন প্রণয়ন ক্ষমতা সংসদের ওপর ন্যস্ত হবে।
জাতীয় সংসদ ভবন সম্পর্কে তথ্য পেতে হতে আপনাকে প্রথমে এর গঠনের ইতিহাস থেকে শুরু করে সকল বিষয়ে ধারনা আনতে হবে। যা কেবলমাত্র এই আর্টিকেল পড়েই জানতে পারবেন। তাই মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ন আর্টিকেলটি পড়ুন। আশা করি আপনি যতটুকু জানার ইচ্ছা নিয়ে আটিকেলটিতে ক্লিক করেছেন, তার থেকে বেশিই জানতে পারবেন।
জাতীয় সংসদ ভবন সম্পর্কে তথ্য
জাতীয় সংসদ ভবন রাজধানী ঢাকার শেরে বাংলা নগরীতে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা। এটি একটি এক কক্ষ বিশিষ্ট ভবন। যেখানে ৩৫০ জন সংসদ সদস্য বসার ব্যবস্থা রয়েছে। তার মধ্যে ৩০০ টি নির্বাচিত প্রার্থীদের জন্য এবং বাকি ৫০ টি আসন মহিলা প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত। এছাড়া আরো নানা অজানা তথ্য রয়েছে সংসদ ভবন সম্পর্কে। চলুন জানি জাতীয় সংসদ ভবন সম্পর্কে তথ্য-
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের গঠন ও কার্যাবলী
সংবিধান অনুযায়ী জাতীয় সংসদের সাধারণ আসন সংখ্যা ৩০০। একক আঞ্চলিক নির্বাচনী এলাকাসমূহ হতে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে ৩০০ সদস্য নির্বাচিত হবেন। এছাড়া ৫০ টি আসন মহিলাদের জন্য সুরক্ষিত রয়েছে। তারা সংসদ সদস্যদের দ্বারা নির্বাচিত হন। তবে মহিলারা সংরক্ষিত আসন ছাড়াও সাধারন আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হতে পারবেন।
কার্যাবলী:
- সরকার গঠন
- শাসন বিভাগকে নিয়ন্ত্রণ
- আইন প্রণয়ন
- সরকারের তহবিল নিয়ন্ত্রণ
- বিচার বিভাগীয় ক্ষমতা
- নির্বাচনী কাজ
- সংবিধান সংশোধন
- জরুরি অবস্থা ঘোষণা-সংক্রান্ত ক্ষমতা ও কার্যাবলী।
সংসদ সদস্যদের যোগ্যতা ও অযোগ্যতা সমূহ
বাংলাদেশ সংবিধানে সংসদে নির্বাচিত হওয়ার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা বিষয়টি উল্লেখ আছে ৬৬ নং অনুচ্ছেদে সেখানে বলা হয়েছে-
সংসদে নির্বাচিত হওয়ার যোগ্যতা: জাতীয় সংসদে নির্বাচিত হতে হলে নিম্নে উল্লেখিত যোগ্যতা সম্পন্ন ব্যক্তি হতে হবে-
- বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
- নূন্যতম ২৫ বছর বয়সের হতে হবে।
- তার নাম সংসদ সদস্যের নির্বাচনে ভোটার তালিকাভুক্ত হতে হবে।
সংসদে নির্বাচিত হওয়ার অযোগ্যতা: কোন ব্যক্তি জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হওয়ার এবং সংসদে থাকার অযোগ্যতা সম্পন্ন হবেন যদি তিনি নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর অন্তর্ভুক্ত হন-
- কোন উপযুক্ত আদালত করতে অপ্রকৃতিস্থ বলে ঘোষিত হন।
- কোন ব্যক্তি যদি দেউলিয়া ঘোষিত হওয়ার পর দায় হতে অব্যাহতি লাভ না করে থাকেন।
- কোন বিদেশী রাষ্ট্রের নাগরিকত্ব অর্জন করেন কিংবা কোন বিদেশি রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য ঘোষণা বা স্বীকার করেন।
- নৈতিক স্খলনজনিত কোন ফৌজদারি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়ে ন্যূনতম দুই বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন এবং মুক্তির লাভের ৫ বছর কাল অব্যাহতি না হয়ে থাকে।
- ১৯৭২ সালের বাংলাদেশ যোগসাজশকারী আদেশের অধীনে যেকোনো অপরাধের জন্য লণ্ডিত হয়ে থাকেন।
- আইনের দ্বারা অপরাধী কারী কে অযোগ্য করছে না এমন পথ ব্যতীত তিনি প্রজাতন্ত্রের কর্মে কোন ঘোষণা লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত থাকেন।
- কোন আইনের দ্বারা বা অধিন অনুরূপ নির্বাচনের জন্য অযোগ্য ঘোষিত হন।
জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালী বিধি
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের নিজস্ব কার্যপ্রণালী বিধি রয়েছে। এসব বিধি দ্বারা জাতীয় সংসদের কাজ সুস্থ রূপে প্রচলিত হয়। কিভাবে জাতীয় সংসদ আহ্বান, স্থগিত ও ভেঙ্গের দেয়া যায়, কিভাবে সংসদ সদস্যগণ শপথ গ্রহণ করেন, স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার নির্বাচিত হন, সংসদে প্রশ্ন অধ্যাপন পদ্ধতি, সংসদ সদস্যদের পালনীয়, বিধি প্রভৃতি সম্পর্কে কার্যপ্রণালী গৃহিতে স্পষ্ট নির্দেশনা থাকে।
জাতীয় সংসদ ভবনের ইতিহাস
আইনসভার আরেক নাম জাতীয় সংসদ। তৎকালীন অভিভক্ত বাংলার প্রথম আইনসভার নাম বেঙ্গল লেজিসলেটিভ এসেম্বলি। ১৯৩৭ সালে প্রদেশিক পরিষদের নির্বাচনের মাধ্যমে এ আইনসভা গঠন করা হয়। এর মেয়াদ ১৯৩৭ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত। এর অধিবেশন বস্ত কলকাতায় অবস্থিত। এর মূল সদস্য ২৫০ জন। অবিভক্ত বাংলায় প্রথম মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা একে ফজলুল হক অভিভাবক মন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর এর নামকরণ করা হয় ইস্টবেঙ্গল লেজিসলেটিভ অ্যাসেম্বলি। অধিবেশনের বস্ত জগন্নাথ হলে। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত জাতীয় পরিষদের অধিবেশন বস্ত প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়।
জাতীয় সংসদ ভবনে সভাপতি স্থাননিয়ার বংশগত মার্কিন নাগরিক লুইকা এর ভিত্তি স্থাপন করেন। তৎকালীন পাকিস্তান এর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান ১৯৬২ সালে এর নির্মাণ শুরু হয় ১৯৬৪ থেকে ১৯৬৫ অর্থবছরে। জাতীয় সংসদ ভবন নির্মাণে ব্যয় হয় ১৯৭ কোটি টাকা। সংসদ ভবনের আয়তন ৩. ৪৪ একর। সংসদ ভবনের উচ্চতা ১৫৫ ফিট ৮ ইঞ্চি। এইটি নয় তলা বিশিষ্ট একটি ভবন।
জাতীয় সংসদ ভবনের উদ্বোধন করেন ২৮ জানুয়ারি ১৯৮২ সালে আব্দুস সাত্তার। জাতীয় সংসদ ভবনের প্রথম অধিবেশন শুরু হয় ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২ সালে। সংসদ ভবন সংলগ্ন লেকের নাম ক্রিসেন্ট লেক।
জাতীয় সংসদের প্রধান কাজ কি
- আইন প্রণয়ন ও বিল পাস।
- স্থানীয় সরকারের কার্যাবলী নির্ধারণ করা।
- যুদ্ধ ঘোষণার অনুমতি দেয়া।
- জাতীয় অর্থের নিয়ন্ত্রক ও অভিভাবক।
- কর আরোপ ও গ্রহণ।
- প্রতিরক্ষা বাহিনীর সমূহের সংরক্ষণ এবং এতে লোক ভর্তির আদেশ মঞ্জুর করা।
- জাতীয় তহবিলের রক্ষক ও অভিভাবক।
- প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল, অধস্তন আদালত ও নেইপালের পদ প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব জাতীয় সংসদের।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে শূন্য পদ: সংবিধানের ৬৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কোন সংসদ সদস্যের আসন শূন্যভাবে; যদি-
- তার নির্বাচনের পর সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ হতে ৯০ দিনের মধ্যে তিনি তৃতীয় তফসিলে নির্ধারিত শপথ গ্রহণ বা ঘোষণা করতে ও শপথ পত্রে বা ঘোষণাপত্রের স্বাক্ষর দান করতে ব্যর্থ হন।
- সংসদের অনুমতি না দিয়ে তিনি একাধিক ক্রমে ৯০ বৈঠক দিবস অনুপস্থিত থাকলে।
- সংসদ ভেঙ্গে গেলে।
- তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর এ সংবিধানের ৬৬ অনুচ্ছেদের(২) দহর অধীন অযোগ্য ঘোষিত হয়।
- কোন রাজনৈতিক দলের প্রার্থী রূপে মনোনীত হয়ে কোন ব্যক্তি কোন নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর উক্ত দল হতে পদত্যাগ করেন বা আবিষ্কৃত হন।
কোরাম:
সংবিধানের ৭৫(২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কমপক্ষে সাতজন সদস্যের উপস্থিতিতে জাতীয় সংসদের কোরআন গঠিত হবে। আমরা বলতে পারি সংসদের ন্যূনতম এক পঞ্চম অংশ অর্থাৎ ৬০ জন সংসদ সদস্য উপস্থিত না হলে স্পিকার সংসদ অধিবেশন শুরু করেন না। অথবা সংসদ অধিবেশনরত থাকলে তা স্থগিত করবেন।
অধিবেশন:
জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচনের পর সরকারি বিজ্ঞপ্তি দ্বারা রাষ্ট্রপতি জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহবান করবেন। এছাড়া রাষ্ট্রপতি জাতীয় সংসদের অধিবেশন স্থগিত ও ভেঙে দিতে পারবেন। জাতীয় সংসদের অধিবেশনের প্রথম বৈঠকে সংসদ সদস্যদের মধ্য হতে একজন স্পিকার ও একজন ডেপুটি স্পিকার নির্বাচিত হবেন।
সংসদে উপস্থিতি ও অংশগ্রহণ:
সংবিধানের ৬৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কোন ব্যক্তির সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথম বৈঠকের তারিখ হতে ৯০ দিনের মধ্যে তিনি তৃতীয়তাফ ছিলেন নির্বাচিত হিসেবে শপথ গ্রহণ ও স্বাক্ষর দান করবেন। নইলে তার সংসদ সদস্যের আসন শূন্য হবে। কোন জাতীয় সংসদ সদস্য যদি সংসদের অনুমতি না নিয়ে একাধিক ক্রমে ৯০ বৈঠক দিবস অনুপস্থিত থাকেন তাহলে তার আসন শূন্য হবে। অবশ্য জাতীয় সংসদ ভেঙ্গে গেলেও জাতীয় সংসদের আসন শূন্য হবে।
সংসদীয় কমিটি:
জাতীয় সংসদের কাজ সুশৃংখলভাবে সম্পূর্ণ করার জন্য সংবিধানের ৭৬(১) অনুচ্ছেদের তিন ধরনের স্থায়ী কমিটির কথা বলা হয়েছে। এগুলো হলো-
- সরকারি হিসাব কমিটি
- বিশেষ অধিকার কমিটি
- অন্যান্য স্থায়ী কমিটি
এছাড়াও রয়েছে,
- বেসরকারি সদস্য বিল ও সিদ্ধান্ত প্রস্তাব সম্পর্কিত বাছাই কমিটি,
- সরকার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত কমিটি,
- লাইব্রেরী কমিটি সংসদ কমিটি ও বিশেষ কমিটি।
জাতীয় সংসদের ভাষা:
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ভাষা বাংলা। সংসদের কার্য বিবরণীর সরকারি রিপোর্ট বাংলা ভাষায় সংরক্ষিত হয়। তবে কোন সদস্য চাইলে স্পিকার তাকে ইংরেজিতে বক্তব্য রাখার অনুমতি প্রদান করতে পারেন।
জাতীয় সংসদ এবং এর সদস্যদের বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি:
- সংসদের কার্যধারার বৈধতা সম্পর্কে কোন আদালতের প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।
- সংসদের যে সদস্য বা কর্মচারীর উপর সংসদের কার্যপ্রণালী নিয়ন্ত্রণ, কার্য পরিচালনা বা শৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষমতা থাকবে, তিনি সকল ক্ষমতার প্রয়োগ সম্পর্কিত কোন ব্যাপারে কোন আদালতের এখতিয়ারের কঠিন হবেন না।
- সংসদে বা সংসদের কোন কমিটিতে কিছু বলা বা ভোটদানের জন্য কোন সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে কোন আদালতে কার্যধারা গ্রহণ করা যায় না।
- সংসদ কর্তৃক বা সংসদের কর্তৃত্বের কোন রিপোর্ট, কাগজপত্র, ভোট বা কার্যধারা গ্রহণ করা যায় না।
- এ অনুচ্ছেদ সাপেক্ষে সংসদের আইন দ্বারা সংসদের, সংসদের কমিটির সমূহের এবং সংসদ সদস্যের বিশেষ অধিকার নির্ধারণ করা যাবে।
জাতীয় সংসদে আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়া
জাতীয় সংসদে উদযাপিত আইনের খসড়া কে বিল বলে। এই বিল দুই প্রকার-
- সরকারি বিল
- বেসরকারি বিল
সরকারি বিল উত্থাপন করেন মন্ত্রীগণ। বেসরকারি বিল উত্থাপন করে সংসদের সাধারণ সদস্য। সরকারি বিল উদযাপনের জন্য ৭ দিনের নোটিশ প্রদান করতে হয়। তবে স্পিকার চাইলে সময় আরো কমিয়ে দিতে পারেন। বেসরকারি বিল উদযাপনের জন্য ১৫ দিনের নোটিশ প্রদান করতে হয়।
সেই সাথে নোটিশের বা বিলে প্রতিলিপি জমা দিতে হয়। বেসরকারি বিল উত্তোলন করা যায় সপ্তাহে ১ দিন। সেই দিনটি হল বৃহস্পতিবার। বাকি সব দিন সরকারি বিল উত্থাপন করা যায়।
FAQ
Q. জাতীয় সংসদ সদস্য কতজন
A. ৩৫০ জন। যার মধ্যে ৩০০ জন নির্বাচিত বাকি ৫০ আসন সংরক্ষিত।
Q. জাতীয় সংসদের মেয়াদ কত বছর
A. ৫ বছর।
Q. জাতীয় সংসদ ভবন কে উদ্বোধন করেন
আব্দুস ছাত্তার।
Q. জাতীয় সংসদ ভবনের আয়তন কত
A. ২১৫ একর।
Q. জাতীয় সংসদ ভবন ঢাকার কোথায় অবস্থিত
A. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে, তেজগাঁও এলাকার উত্তরে, শেরে বাংলা নগর, ঢাকা, বাংলাদেশ।
Q. জাতীয় সংসদ ভবনের ডিজাইনার কে
A. হ্যারি পাম ব্লুম।
Q. জাতীয় সংসদ ভবনের ইংরেজী নাম কি
A. House of the Nation.
Q. জাতীয় সংসদ ভবন কয় কক্ষ বিশিষ্ট
A. এক কক্ষ বিশিষ্ট।
লেখকের শেষ মন্তব্য: জাতীয় সংসদ ভবন সম্পর্কে তথ্য
প্রিয় পাঠক, এতক্ষনে জাতীয় সংসদ ভবন সম্পর্কে তথ্য, বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের গঠন ও কার্যাবলী সর্ম্পকে জানতে পেরেছেন। আবার জাতীয় সংসদে আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়া এবং বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছেন। আইনসভা বা জাতীয় সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে বা মনোনীত সদস্যদের নিয়ে গঠিত হয়।
জাতীয় সংসদ আইন প্রনোয়ন বা বিল পাশ করে থাকে। এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আর্টিকেলটি পরে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করে তাদেরও পড়ার সুযোগ করে দিন এবং আপনার বিশেষ কোনো মতামত থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url