শিশুদের জিংক সিরাপ এর উপকারিতা এবং জিংক সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা।
প্রিয় পাঠক, আপনি কি শিশুদের জিংক সিরাপ এর উপকারিতা সম্পর্কে জানার আগ্রহ থেকে এই আর্টিকেল ক্লিক করেছেন? তাহলে আপনি একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমাদের মূল আলোচনার বিষয় জিংক সিরাপ শিশুদের কি কি উপকার করে থাকে। তাছাড়া জিংক সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। এ সকল বিষয়ে সঠিক তথ্য পেতে আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইলো।
তাছাড়া পুরো আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা শিশুদের জিংক সিরাপ এর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। আরো জানতে পারবেন,জিংক সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা, জিংক কি ও কি কাজ করে, জিংক এর অভাবে শিশুদের কি হয়, শিশুদের জিংক সিরাপ খাওয়ার নিয়ম, জিংক সিরাপ এর দাম এবং জিংক সিরাপ এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত। আসুন, এবার মূল আলোচনায় যাওয়া যাক।
জিংক কি ও কি কাজ করে :
জিংক হল খাদ্যের একটি খনিজ উপাদান। এই উপাদান শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থা বা ইমিউনিটিকে জোরদার করে। এছাড়াও এর প্রধান কাজ হল ক্ষত নিরাময় করা, কোষ বিভাজনের সহায়তা করা, প্রোটিন সংশ্লেষণ, ডি এন এ সংশ্লেষণ ইত্যাদি। জিন এমন একটি উপাদান যা শরীরে উৎপন্ন হয় না এবং শরীরে সঞ্চিতও থাকে না। প্রতিদিনের খাবারের মাধ্যমে আমাদের শরীরে প্রবেশ করে শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখে।
বড়দের থেকে শিশুদের জন্য বিশেষ করে জিংকের প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি। শিশুদের জিংক সিরাপ এর উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। শিশুদের শারীরিক ও মানসিকভাবে বেড়ে উঠতে যে সকল পুষ্টি উপাদান দরকার তার মধ্যে জিংক অন্যতম। সব সময় খাবার দাবারের মাধ্যমে শিশুদের শরীরে জিংকের অভাব পূরণ করা সম্ভব হয় না। তাই তাদেরকে জিংক সিরাপ দিতে হয়।
জিংকের অভাবে শিশুদের কি হয় :
জিংকের অভাবজনিত সমস্যাগুলো সব থেকে বেশি বাচ্চাদের হয়ে থাকে। কেননা জিংকের অভাব হলে শৈশবকালীন বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। তাই বাচ্চা বারবার অসুস্থ হয় এবং ডায়রিয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। কিছু লক্ষণ দেখলে বুঝবেন আপনার বাচ্চার শরীরে জিংকের অভাব রয়েছে। এই লক্ষণগুলো হলঃ
- বাচ্চার শারীরিক বৃদ্ধি ও ওজন হ্রাস পেতে থাকে।
- ক্ষুধা কমে যায় এবং খাবারে অনিহা প্রকাশ করে।
- নিউমোনিয়া সহ বারবার বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়।
- বারবার ডায়রিয়া সমস্যায় ভোগে।
- মেজাজ খিটখিটে ও রাগ বেশি হয়।
- ক্ষত নিরময় হতে অনেক সময় লাগে।
- স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগের ঘাটতি দেখা দেয়।
- শরীর ও ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং চুল পড়ে।
উপরের লক্ষণ গুলো দেখলে বুঝবেন আপনার বাচ্চা জিংকের অভাবজনিত সমস্যায় ভুগছেন। আশা করি, আপনারা সবাই জিংক এর অভাবে শিশুদের কি কি লক্ষণ দেখা দেয় সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এবার আসুন, শিশুদের জিংক সিরাপের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
শিশুদের জিংক সিরাপ এর উপকারিতা :
শিশুদের জন্য জিংক সিরাপ বেশ উপকারী। শিশুরা যখন বেড়ে ওঠে তখন তাদের শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদা পূরণের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও মিনারেলের প্রয়োজন হয়। এদের মধ্যে জিংক অন্যতম যা শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
শিশুরা প্রতিদিন যেসব খাবার খায় তার মাধ্যমে পর্যাপ্ত পরিমাণ নাও যেতে পারে। জিংকের অভাব পূরণের জন্য অনেক সময় ডাক্তাররা শিশুদের জিন সিরাপ খাওয়ানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন। শিশুদের জিংক সিরাপ এর উপকারিতা সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলোঃ
- জিংক ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া সাথে লড়াই করে বাচ্চাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে জিংক এর গুরুত্বপূর্ণ অপরিসীম।
- জিংক সিরাপ শিশুদের ক্ষুধা বৃদ্ধি করে। পর্যাপ্ত খাবার গ্রহণের মাধ্যমে যথেষ্ট পুষ্টি গ্রহণ করে যা শিশুদের শারীরিক শক্তি এবং শারীরিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করে।
- শিশুদের খাবারের স্বাদ ও ঘ্রাণ গ্রহণের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে জিংক সিরাপ।
- জিংক শরীরের বিভিন্ন এনজাইমের কার্যকারিতা কে বৃদ্ধি করে যা শিশুদের উচ্চতা ও ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। জিংক হাঁড় ও দাঁতের এবং কোষের গঠনে সাহায্য করে।
- শিশুদের বিভিন্ন ধরনের ক্ষত নিরাময়ে বেশ কার্যকরী। এটি নতুন কোষ গঠন করে দ্রুত ক্ষতস্থান নিরাময় করতে সাহায্য করে।
- শিশুদের স্মৃতিশক্তি ও মেধা বৃদ্ধি করতে এবং কাজে মনোযোগী হতে জিংক সিরাপ কাজ করে।
- জিংক বাচ্চাদের ত্বকের কোষ পুনর্গঠনে সাহায্য করে এবং শুষ্ক ত্বক সহ ত্বকের নানা সমস্যার সমাধান করে।
- বাচ্চাদের গুরুতর ডায়রিয়ায় জিংক সিরাপ খাওয়ালে ডায়রিয়ার ক্ষতি এড়ানো যায়।
- শিশুদের ঘনঘন অসুস্থ হওয়া এবং হাত পা শির শির করা সমস্যা সমাধানে জিংক সিরাপ বেশ কার্যকর।
- তাছাড়া বাচ্চাদের ওজন অতিরিক্ত পরিমাণে কমে গেলে চিকিৎসকরা পরামর্শ দিয়ে থাকেন। জিংক সিরাপ শিশুদের ওজন ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
জিংক সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা :
সাধারণত খাবারের মাধ্যমে শরীরের সকল পুষ্টির চাহিদা পুরন করার চেষ্টা করা সকলেরই উচিত। কোন কোন খাবারে কি কি পুষ্টি উপাদান ও ভিটামিন রয়েছে সে সকল বিষয় সম্পর্কে আমাদের জানা থাকলে সহজেই আমরা সে সকল খাবার গ্রহণ করে এগুলো সমস্যার সমাধান করতে পারি। প্রাপ্তবয়স্ক নারী ও পুরুষের শরীরে প্রতিদিন ১১ও ৮ মিলিগ্রাম জিংকের প্রয়োজন পড়ে।
বিশেষ করে যে সকল মায়েরা দুগ্ধ দান করেন এবং অন্তঃসত্ত্বা তাদের শরীরে জিংকের চাহিদা আরো বেশি থাকে। তাছাড়া শিশুদের জিংক সিরাপ এর উপকারিতা সম্পর্কে আমরা উপরোক্ত আলোচনায় জেনেছি। আজকের আলোচনায় জিংক সমৃদ্ধ বেশ কিছু খাবার নিয়ে আলোচনা করব। যে সকল খাবার আমরা প্রত্যেকে বিশেষ করে শিশুদেরকে খাওয়ালে জিংক সিরাপ এর মতোই কাজ করবে। আপনার শিশুর জিংকের অভাব পূরণ করে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে। এই সমস্ত খাবারের নাম নিচে আলোচনা করা হলোঃ
- মুরগির মাংস
- গরুর মাংস
- গরুর কলিজা
- দুধ ও দুগ্ধ জাত খাবার
- ডিম
- সামুদ্রিক মাছ
- ঝিনুক
- কাঁকড়া
- কুমড়ার বীজ
- সূর্যমুখী বীজ
- হলুদ সরিষার বীজ
- তিলের বীজ
- সিয়া বীজ
- তুলসী বীজ
- কচু শাক
- পালং শাক
- সরিষা শাক
- মাশরুম
- ফুলকপি
- রসুন
- আখরোট
- বাদাম
- গমের লাল আটা
- লাল চাল
- সয়াবিন তেল
- মটরশুটি
- মসুর ডাল
- কিসমিস
- ছোলা
- খেজুর
- ডার্ক চকলেট
- ওটস
- কাঁচা হলুদ ও আদা
প্রিয় পাঠক, এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে জিংক সমৃদ্ধ কিছু খাবার সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করলাম। এ সকল খাবার যদি তুমিতো খাদ্য তালিকায় থাকে তাহলে আপনি এবং আপনার শিশু জিংক এর অভাব থেকে মুক্তি পাবে। এবং আপনার শিশু শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে কোন প্রকার বাধা পড়বে না।
শিশুদের জিংক সিরাপ খাওয়ার নিয়ম :
আমরা অনেকেই জিংক সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানিনা। অথবা শিশুদের জিংক সিরাপ কিভাবে খাওয়াতে হয় সেই নিয়ম জানতে চাই। যারা প্রাপ্তবয়স্ক তাদের জন্য দিনে ২ চামচ করে দিনে ২-৩ বার খাওয়া যেতে পারে। আর শিশুদের ক্ষেত্রে বয়স ও ওজন অনুযায়ী জিংক সিরাপের ডোজ নির্ধারণ করে থাকেন চিকিৎসকরা।
১০-৩০ কেজি শিশুদের জন্য ১০ মিলি অর্থাৎ ২ চামচ দিনে ১-২ বার অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়াতে পারেন। তবে ডায়রিয়া জনিত সমস্যায় ডাক্তাররা শিশুদের সাধারণত দুই বেলা খাবারের কিছুক্ষণ পর এই ওষুধ সেবন করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আহারের ১ ঘন্টা পূর্বে এবং আহারের ২ ঘণ্টা পরে এই ওষুধ সেবন করলে ফলাফল ভালো পাওয়া যায়।
সব থেকে ভালো হয় আপনি একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আপনার শিশুকে জিংক সিরাপ খাওয়ানো।তাছাড়া অতিরিক্ত মাত্রায় এই ওষুধ সেবন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ফলে আপনার শিশু অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। অতএব যেকোনো ঔষধ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাওয়ানো উচিত নয়।
জিংক সিরাপ এর দাম :
আপনারা অনেকেই জিংক সিরাপ এর দাম কত সে সম্পর্কে জানতে চান। প্রথমে বলে রাখি, অনেক গুলো কোম্পানির জিংক সিরাপ বানিয়ে থাকেন। এস কে এফ ফার্মাসিউটিক্যালস এর জিংক সিরাপ ১০০ এম এল এক বোতল এর মূল্য ৫০.০০ টাকা। এবং ১৫০ এম এল এক বোতল এর মূল্য ৭০.০০ টাকা হয়ে থাকে।
এই ওষুধগুলো মার্কেটে এভেইলেবল পাওয়া যায়। তাছাড়া অন্যান্য কোম্পানিরও জিংক সিরাপ রয়েছে। কিছু কম বেশি এই জিংক সিরাপ গুলোর দাম বাজারে প্রায় একই রকম হয়ে থাকে। জিংক সিরাপ কেনার আগে আপনি ওষুধের দোকানে গিয়ে যাচাই-বাছাই করে আপনার পছন্দের কোম্পানির জিংক সিরাপ টি নিতে পারেন।
জিংক সিরাপ এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
সাধারণত জিংক সিরাপের তেমন একটা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায় না। তবে মাত্রা অতিরিক্ত জিংক সিরাপ সেবনের ফলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।শিশুদের জিংক সিরাপ এর উপকারিতা অনেক থাকলেও এর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে সেগুলো হলোঃ
- বমি বমি ভাব ও বমি হওয়া
- ডায়রিয়া ও পেট ব্যথা
- মাথা ব্যথা
- অরুচি ও মুখের স্বাদ নষ্ট হওয়া
তাছাড়া জিংক সিরাপ অন্যান্য কিছু ওষুধের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া করতে পারে। যেমন: এন্টিবায়োটিক। তাই আপনার বাচ্চা যদি অন্য কোন ওষুধ সেবন করে থাকে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে জিংক সিরাপ খাওয়ান।জিংক সিরাপ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এড়াতে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে জিংক সিরাপ সেবন করা উচিত।
জিংক সিরাপ সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা ( FAQ)
প্রশ্নঃ প্রতিদিন কতটুকু জিংক খাওয়া উচিত?
উত্তরঃ একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের জন্য দৈনিক ১১ মিলিগ্রাম এবং মহিলাদের জন্য মিলিগ্রাম জিংক খাওয়া উচিত।
প্রশ্নঃ যে শিশুদের জন্য প্রধানত কি কি উপকার করে?
উত্তরঃ জিংক প্রধানত শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ক্ষুধা বাড়ায়, শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সহায়তা করে, হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং ত্বক স্বাস্থ্যকর রাখতে সাহায্য করে।
প্রশ্নঃ জিংক সিরাপ কি শিশুদের মস্তিষ্ক বিকাশে সাহায্য করে?
উত্তরঃ জিংক সিরাপ শিশুর স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং যে কোন কাজে মনোযোগী হতে সাহায্য করে।শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে জিংক সিরাপ।
প্রশ্নঃ জিংক সিরাপ খেলে কি শিশুর ক্ষুধা বাড়ে?
উত্তরঃ হ্যাঁ, জিংক সিরাপ শিশুদের ক্ষুধা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি খাবারের স্বাদ ও গন্ধ গ্রহণের ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়। জিংক শিশুদের ক্ষুধা বাড়িয়ে দেয় এবং পর্যাপ্ত পরিমান খাদ্য গ্রহণের ফলে শিশুর পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করে।
প্রশ্নঃ শিশুদের কোন বয়স থেকে জিন সিরাপ দেওয়া যায়?
উত্তরঃ সাধারণত ছয় মাস বয়সের পর থেকে শিশুদের জিন সিরাপ দেওয়া যায়। তবে চিকিৎসকে পরামর্শ নিয়ে আপনার শিশুকে জিংক সিরাপ খাওয়ানো উচিত।
প্রশ্নঃ জিংক সিরাপের কি কি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে?
উত্তরঃ অতিরিক্ত জিংক সিরাপ গ্রহণের ফলে বমি, পেট ব্যথা, মাথা ব্যথা, ডায়রিয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
প্রশ্নঃ জিংক সিরাপ কি শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়?
উত্তরঃ জিংক সিরাপ শিশুদের ইমিউনিটি সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে লড়াই করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
প্রশ্নঃ সবচেয়ে ভালো জিংক সাপ্লিমেন্ট কোনটি হতে পারে?
উত্তরঃ বাজারে অনেক কোম্পানির জিংক সাপ্লিমেন্ট রয়েছে। তবে আমার কাছে সবচেয়ে সেরা মনে হয় Throne zinc picolinate। এটি বাজারে অ্যাভেইলেবল পাওয়া যায় এবং খাওয়ার নিয়ম ও অত্যন্ত সহজ।
লেখকের মন্তব্য : শিশুদের জিংক সিরাপ এর উপকারিতা
প্রিয় পাঠক, পুরো আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা নিশ্চয়ই শিশুদের জিংক সিরাপ এর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। তাছাড়া আমরা আপনাদের আরো জানানোর চেষ্টা করেছি জিংক সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা সহ জিংক সম্পর্কে আরো নানান তথ্য সম্পর্কে। এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে পুরো আটিকাটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে এবং আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদেরও পড়ার সুযোগ করে দিন। এরকম বিভিন্ন ধরনের তথ্য পেতে নিয়মিত আমাদের এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করার অনুরোধ রইল। এবং এই আর্টিকেল সম্পর্কে যদি আপনার বিশেষ কোন মতামত থাকে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url